Quantcast
Channel: টিউটোরিয়ালবিডি
Viewing all 825 articles
Browse latest View live

২০১৫ সালের সেরা ৫ টি ট্যাবলেট কম্পিউটার

$
0
0

কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আমি আপনাদের সবার সাথে কিছু ট্যাবলেট কম্পিউটারের পরিচয় করিয়ে দিব যা আপনাদের খুব ভাল লাগতে বাধ্য করবে।

বর্তমানে ট্যাবলেট কম্পিউটার সচেতন ক্রেতাদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। আপনার ল্যাপটপের বিকল্প হতে পারে ট্যাবলেট কম্পিউটার এবং বড় আকারের পোর্টেবল বা বহনযোগ্য কম্পিউটার বহন করার চেয়ে একটি আইপ্যাড বা অন্য কোনো ট্যাবলেট ডিভাইস বহন করা অনেক সহজ। বর্তমান বাজারে সাশ্রয়ী মুল্যের অনেক ট্যাবলেট কম্পিউটার আছে। যে ট্যাবলেট কম্পিউটারের অধিকাংশ ট্যাবলেটেই একটি বিল্ট-ইন ক্যামেরা রয়েছে, যা দিয়ে আপনি নিশ্চিন্তে আপনার বন্ধুদের সাথে ছবি তুলাসহ ভিডিও চ্যাট করতে পারবেন। এখন আমি আপনাদের সামনে বাজারের সেরা পাঁচটি ট্যাবলেট কম্পিউটার নিয়ে আলোচনা করব। যে ট্যাবলেট কম্পিউটার গুলো সত্যিকার অর্থে আপনাকে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করবে। আমরা এই ডিভাইসগুলোকে সবচেয়ে বেশী দাম থেকে শুরু করে কম দামের ক্রম অনুযায়ী সাজিয়েছি।

আইপ্যাড মিনি

pad miniট্যাবলেট কম্পিউটার নিয়ে আলোচনা করলে অবশ্যই অ্যাপেলের পণ্য নিয়ে আলোচনা করতে হবে। আপনি যদি একটি ভাল মানের ট্যাবলেট কম দামে কিনতে চান তাহলে আইপ্যাডইমিনি কেনাই আপনার জন্য ভালো হবে। এটি সুলভ মুল্যে পাবেন এবং বড় সংস্করণের সব ফিচারই এতে পাবেন। এই ডিভাইস দিয়ে সব কিছুই করতে পারবেন। এই ডিভাইসটি আপনি যে সুবিধা পাবেন তাহলো এই ডিভাইসটি দিয়ে আপনি অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন, ই-মেইলের সুবিধা পাবেন এবং বন্ধুবান্ধব ও পরিবার পরিজনদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবেন। ইন্টারনেট সার্ফ করতে পারবেন,এবং ডকুমেন্ট ও মিডিয়া নিয়ে কাজ করার জন্য অনেক স্টোরেজ রয়েছে। বাজারের অন্যতম সেরা ডিভাইসটি কিনলে আপনি কোন রকম ঠকবেন না।

আসুস মেমো প্যাড ৮

আসুস মেমো প্যাড ৮যারা স্বল্প বাজেটের কারনে খুব ভাল মানের ট্যাবলেট কম্পিউটার কিনা নিয়ে খুব বিপদে আছেন তাদের জন্য একটি সুন্দর ডিভাইস হল আসুস মেমো প্যাড ৮। অসংখ্য ফিচারসমৃদ্ধ এই ডিভাইসটি কিনতে পারেন আপনার কোন ঝামেলা হব না। এটি অনেক হালকা-পাতলা এবং এর একটি রঙিন স্ক্রিন এবং সংবেদনশীল ইন্টারফেস রয়েছে। এই ট্যাবলেটটিতে অসংখ্য প্রি-লোডেড অ্যাপস রয়েছে যা কম দামের অনেক ট্যাবলেটেই পাবেন না। এছাড়াও, এতে অধিকাংশ ট্যাবলেট কম্পিউটারের স্টোরেজ সমস্যা অনেকটাই দূর করা হয়েছে ক্লাউড স্টোরেজে সহজ অ্যাক্সেস দিয়ে। এতে একটি মাইক্রোএসডি কার্ড স্লট রয়েছে যা দিয়ে স্টোরেজ ৬৪ জিবি পর্যন্ত বর্ধিত করা যাবে, যা ট্যাবলেট কম্পিউটারের জন্য অনেক জায়গা।

অ্যামাজন কিন্ডল ফায়ার এইচডিএক্স ৭

amazon h d 6বাজারের সুলভ মূল্যের যে কয়টি ট্যাবলেট কম্পিউটার আছে তাদের মধ্যে অ্যামাজন কিন্ডল ফায়ার এইচডিএক্স ৭ অন্যতম ।দাম অনুযায়ী এই ডিভাইসটি অত্যন্ত ভালো। এই ট্যাবলেটটির একটি শক্তিশালী প্রসেসর রয়েছে এবং মুহূর্তেই আপনি অ্যাপস, মিডিয়া, বই, এবং অন্যান্য কনটেন্টে প্রবেশ করতে পারবেন। এটি অসাধারণ কর্মক্ষমতার অধিকারী। পাতলা এবং সুন্দর গঠনের এই ডিভাইসটিতে আপনার কাজের জন্য নিজস্ব সিল্ক ব্রাউজার, ই-মেইল, ক্যামেরা এবং অন্যান্য অসংখ্য অ্যাপ রয়েছে। অধিকাংশ মোবাইল ট্যাবলেটের মতোই এতে আপনাকে অ্যাপ স্টোর ইন্সটল করতে হবে। এতে ১৬ জিবি স্টোরেজ রয়েছে। সুন্দর এই ডিভাইসটি ভিডিও, নিউজস্ট্যান্ড, অডিওবুকস, ওয়েব, ছবি এবং অন্যান্য ডকুমেন্ট একটি মাত্র ক্লিকেই অ্যাক্সেস করতে পারবেন।

অ্যামাজন ফায়ার এইচ ডি ৬

KindleFireHDX89Horizontalবর্তমান বাজারের সবচেয়ে সুলভ ট্যাবলেট অ্যামাজন ফায়ার এইচ ডি ৬ অন্যতম। এই সস্তা ট্যাবলেট কেনার ফলে আপনাকে পরবর্তীতে পস্তাতে হবে না। অ্যামাজন কর্তৃক তৈরি এই ডিভাইসটির পারফরমেন্স ভালো এবং এর অনেক গুরুত্তপুন্ন ফাংশন রয়েছে। এতে ৮ জিবি ফ্রি স্পেস রয়েছে, তাই আপনি যদি অনেক মিডিয়া ফাইল সংরক্ষণ করতে পারবেন। আপনার পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধবের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য এতে সকল ফিচার রয়েছে। দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফ নিশ্চিত করার জন্য এতে অনেক ব্যাটারি সেভিং ফিচার রয়েছে।

ডেল ভ্যেনু ৭

dell-venue-7আপনি যদি সত্যিই সাশ্রয়ী মুল্যে ট্যাবলেট কিনতে চান তবে সেক্ষেত্রে ডেল ভ্যেনু ৭ অন্যতম সেরা। এই মুল্যে এর চেয়ে ভালো কিছু আর পাবেন না। যারা একটি ভালো, স্বল্প মুল্যের এবং দীর্ঘদিন টিকে থাকবে এমন জিনিস চাচ্ছেন তাঁদের জন্যই এটি ট্যাবলেট। এই ডিভাইসটির কভার হালকা এবং এটি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলে। এটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ কেননা অ্যান্ড্রয়েড একটি উন্নত অপারেটিং সিস্টেম যার সহায়তা ও নির্ভরযোগ্যতা প্রমানিত। এতে অ্যাপগুলো পূর্বেই ইন্সটল করা থাকে কিন্তু আপনি যদি কোনো সফটওয়্যার না চান তবে সহজেই আনইন্সটল করে মুছে ফেলতে পারবেন।

 


৫ টি ফেসবুক মার্কেটিং টিপস যা আপনার কাজে লাগতে পারে

$
0
0

কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আমি আপনাদের সবার সাথে ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করব আশাকরি যা আপনাদের খুব ভাল লাগতে বাধ্য করবে।

ফেসবুক অতি পরিচিত একটি নাম। ফেসবুকের জনপ্রিয়তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। অনলাইন জগতে যতো স্যোশাল নেটওয়ার্ক মাধ্যামগুল আছে ফেসবুক তার ভিতরে অন্যতম। অনলাইনে মার্কেটিং করার জন্য ফেসবুক অন্যতম। বিশব্যাপি ফেসবুক ব্যাবহারকারীর সংখ্যা ৭৫০ মিলিয়ন। বাংলাদেশে দিনদিন ই-কমার্স সাইটে সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়াই ফেসবুক মার্কেটিংয়ের গুরুত্ব অনেক। অধিকাংশ ব্যাবসায়ী কোম্পানিগুলোই ফেসবুক ফ্যান পেজ খুলে তাদের পণ্যগুলো মার্কেটিং করে থাকে । তাই বর্তমান অনলাইন জগতে কোম্পানি প্রসর করানোর জন্য ফেসবুক একটি কার্যকারী ভূমিকা রাখতে পারে। আজকে আমি আলোচনা করব জনপ্রিয়ও ৫ টি ফেসবুক মার্কেটিং টিপসের উপর যে টিপস গুলো আজ থেকে আপনার খুব কাজে লাগতে পারে।

১। পরীক্ষা মূলকভাবে দিনের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পোস্টঃ

Facebook-Engagement-posting-schedule-300x300অধিকাংশ ব্যাবসায়ী কোম্পানিগুলোই ফেসবুকে তাদের পোষ্টগুলো ট্র্যাডিশনাল বিজনেস আওয়ারে পোষ্ট করে থাকেন। কিন্তু আপনার ভিজিটরদের একটা বড় অংশ বিদেশে থাকলে তখন কি হবে  ? সেক্ষেত্রে আপনি দিনের বা রাতের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পোষ্ট করে দেখতে পারেন । সেটা অবশ্যাই  ভিন্ন ভিন্ন ফলাফল নিয়ে আসবে। এটা নির্ভর করবে আপানার পণ্যের ইউজারদের ধরনের উপর। আর এভাবে আপনি আপনার পোষ্টের জন্য সবচেয়ে ভাল সময় টি খুজে পেতে পারেন। তবে অবশ্যই অটোমেটেড পোষ্ট থেকে বিরত থাকা উচিত। দরকার হলে  আপনি  ফেসবুকের সিডিউল টুলটি ব্যাবহার করতে পারেন ।

২। ভিজিটরদেরকে আলোচনার সুযোগ দিনঃ

ফেসবুক মার্কেটিংয়ের আমি প্রথম যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তা হল ভিজিটরদের নিয়ে। আপনি হয়ত নতুন একটি পণ্য বা নতুন কোন ডিজাইন বাজারে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন । সেক্ষেত্রে আপনি আপনার ফ্যানদের থেকে তাদের ফিডব্যাক নিতে পারেন। আপনি হয়ত তাদের মাঝে একটা জরিপ চালাতে পারেন বা ভোটের মাধ্যমে আপনার নতুন লোগোও বা পণ্যের রং সম্পর্কে তথ্য নিতে পারেন যা আপনাকে আপনার ব্যাবসায়কে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করবে। এটা শুধু আপনার পণ্যের  ব্র্যন্ড লয়ালিটি বাড়াবে না ,এটা আপনার ফ্যানরা কি চাচ্ছে সে সম্পর্কে ও আপনাকে একটা ধারনা দিবে।

৩। ছবি ব্যাবহার করুন :

il_340x270.532080993_22inফেসবুক মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় যে বিষয় তা মাথায় রাখতে হবে তা হল পোস্টে ইমেজ ব্যাবহার। ইমেজ সাধারণত বেশি শেয়ার করা হয়ে থাকে । এক গবেষণায় দেখা গেছে  শুধুমাত্র টেক্সট বা লিঙ্কের চেয়ে ইমেজ  পোষ্ট ২ গুন বেশি এনগ্যাগম্যান্ট পেয়ে থাকে। এজন্য আপনাকে দামি ডি এস এল আর ক্যামেরা কিনতে হবে না। আপনি আপনার স্মার্ট ফোনে ইনস্টাগ্রাম ডাউনলোড করে নিয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে স্ন্যাপ নিতে এবং আপনার ফেকবুক পেজে আপলোড দিতে পারেন। শেয়ার করতে পারেন ভিডিও ।

৪। আপনি নিজে নিজের সবচেয়ে বড় ফ্যান হউনঃ

সাম্প্রতিক ট্রেন্ড বা ফ্যাড সম্পর্কে জানতে আপনার বিজনেস পেইজের বাইরের ফেসবুককে ভালভাবে বুজতে হবে। তাই যদি ইতিমধ্যেই আপনার একটি ব্যাক্তিগত একাউন্ট না থাকে আপনি আজই একটি একাউন্ট খুলে নিতে পারেন। এটা আপনাকে আপনাকে ফ্যানদের চোখে আপনার ব্যাবসায়কে দেখার সুযোগ করে দেবার পাশাপাশি আপনার কমপিটিটররা কি করছে তা দেখার এবং অন্যান্য ইউজারদের সম্পর্কে ধারনা নেবার সুযোগ করে দিবে।

৫। ফেসবুকের বাইরেও আপনার ফ্যানদের সাথে যোগাযোগ রাখুনঃ

এটা আপনি আপানর ফ্যানদের সাথে যোগাযোগ ইমেইল লিস্ট দিয়ে করতে পারেন। আপনি ইউজারদেরকে আপনার মেইল লিস্ট এ  নাম লিপিবদ্ধ করার জন্য তাদেরকে ইনসেন্টিভ দিতে পারেন। ইমেইল লিস্ট সংগ্রহ করার বিভিন্ন উপায়ে।  যেহেতু আপনি চান না ইউজার একবার মাত্র আপনার সাইট ভিজিট করে চলে যাক। তাই আপনি আপনার পেজের ট্যাবে একটি “কল টু একশান ” গ্রাফিক ব্যাবহার করতে পারেন। ভিজিটররা যেন খুব সহজে আপনার ফ্যান এর পরিণত হয়ে তাদের ফিডে আপনাকে এড করে তার জন্য তাদেরকে সব রকমের সুযোগ দিন।

Gp Free Net For Android User With Unlimited Download

$
0
0

প্রথমে আমার সালাম নেবেন । আশা করি ভালো আছেন ।কারণ Tutorialbd.Com এর সাথে থাকলে সবাই ভালো থাকে ।আর আপনাদের দোয়ায় আমি ও ভালো আছি ।তাই আজ নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য আরেক টা নতুন টিপস ।আর কথা বাড়াবো না কাজের কথায় আসি ।

প্রথমেই একটা Package Active করুন ।

Android ব্যবহার কারিরা প্রথমে নিচের মত করে Access সেটিংসটি করে নিন

Name: any
Apn: Gpwap
Proxy: 10.128.1.2
Port: 8080
Home: http://bdtuner.com

এন্ডয়েড User এখান থেকে Handlar Opera Download করে নিন।

Opera High speed Opera.Apk

এন্ড্রুয়েড এর টিপস
Opera Unlock Code:

www.nextwap.net

সব সেটে কাজ করবে।সব কাজ ঠিক মত করে নিন আর দেখুনকেমন স্পিডে চলছে।
জাবা ও সিম্বিয়ানকোন কাজ করতে হবে না।এমনিতেই ফ্রি নেট চলবে।

Note: opera advanced protocol:http

অনেক কষ্ট করে mod করেছি ।
যারা পোস্ট কপি করে ক্রেডিট দিতে যানেন
না তারা দয়া করে পোস্ট কপি করবেন না।

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ।আর নতুন কিছু পেতে । BDTuner.Com এর সাথেই থাকবেন ।ধন্যবাদ ।

২০১৫ সালের জনপ্রিয় ৩ টি মডেলের অ্যাপল আইফোন

$
0
0

হ্যালো বন্ধুরা আশাকরি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হয়েছি যা আপনাদের খুব ভাল লাগবে। আজ আমি আপনাদের সামনে অ্যাপল আইফোনের বাজারের সেরা ৩ টি মডেলের নিয়ে আলোচনা করব। অনলাইন জগতে অ্যাপল একটি অনন্য নাম । বিশ্ব ব্যপি অ্যাপলের প্রোডাক্টটের পণ্য খুবি জনপ্রিয়। ট্যাবল্যাট কম্পিউটার আইপ্যাড আইপড ম্যাক আইফোন মিনি কম্পিউটার সহ আরও জনপ্রিয় কিছু ডিভাইস রয়েছে যা বিশ্বের সবার কাছে একটি লোভনীয়। এরকম একটি জনপ্রিয় ডিভাইসের নাম আইফোন যা অ্যাপল কোম্পানি চলতি বছর নতুন তিনটি মডেলের আইফোন বাজারে আনবে।বছরের দ্বিতীয়ার্ধে ফোন তিনটি বাজারে আসতে পারে। চলুন দেখে নেয়া যাক ২০১৫ সালের ৩ টি আইফোন মডেলের নাম।

আইফোন ৬এস

iphon6 plusনতুন আইফোন নিয়ে প্রযুক্তি দুনিয়ায় আগ্রহের কমতি নেই। গত সপ্তাহেই খবর বেরিয়েছে এ বছরই অ্যাপেল নতুন তিনটি আইফোন বাজারে আনছে। তার একটি হচ্ছে আইফোন ৬এস। আইফোন ৬এস যা ৪দশমিক ৭ ইঞ্চি মাপের ডিসপ্লে। আইফোন ৬এস ব্যবহার করা হবে অ্যাপলের সর্বশেষ A9 চিপ। আইফোন ৬এস একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার‘ফোর্স টাচ। থাকবে ২ গিগাবাইট র‍্যাম। .তুলনামূলক কম বাজেট ও ছোট আকারের ফোনের বিষয়ে আগ্রহী ক্রেতাদের দাবী পূরণ করতে পারে আইফোন ৬এস।

আইফোন ৬এস প্লাস

iphon 6 cplusঅ্যাপল কোম্পানি আইফোন প্রযুক্তি বাজারে একটি জনপ্রিয় নাম। অ্যাপল কোম্পানি আইফোন মডেলের মধ্যে একটি প্রথম সারির মডেল হল আইফোন ৬এস প্লাস। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন ৬এস প্লাসের মডেল টি হালনাগাদ সংস্করণ আসবে এ বছর। আইফোন ৬এস প্লাস তে ব্যবহৃত হয়েছে বড় আকারের সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি মাপের ডিসপ্লে। এতে আছে অনেক সুবিধা যেমন এনএফসি সংযোগ, টাচআইডি সেন্সর এবং গরিলা গ্লাস ও মেটাল বডি

আইফোন ৬সি

iphone-6c-1অ্যাপল পণ্য প্রেমীদের কথা মাথায় রেখে চলতি বছরের তিনটি আইফোনের মডেল বাজারে ছাড়বে অ্যাপল তার মধ্যে অন্যতম মডেল হল আইফোন ৬সি। আইফোন ৬সি তে ব্যবহৃত হয়েছে ছোট আকারের ৪ ইঞ্চি ডিসপ্লে যা প্লাস্টিক কভার দিয়ে মোডান। ৫ইঞ্চি আকারের আইফোন ৫ অথবা ৫এস এর সাথে আইফোন ৫সি’র অনেক সাদৃশ্য যেমন আছে তেমনি আছে অনেক পার্থক্যও। আইফোন ৫এস’এর মতো আইফোন ৬সি’র পেছনের কভারেও আছে একটি ডিম্বাকৃতি ক্যামেরা ফ্লাশ কাট নতুন আইফোন ৬সি’র পেছনের কভারের নীচের দিকে ২ সেট স্পিকার হোল আছে।এই আইফোন ৬সি হবে কিছুটা ছোট আকারের ৪ ইঞ্চি ডিসপ্লে সমৃদ্ধ যাতে ব্যাবহার হয়েছে A8 চিপসেটে। সত্যিই আইফোন ৬সি’র কেসটি সম্পূর্ণই আলাদা। তাই ৪ইঞ্চি আকারের আইফোনের দেখা পাওয়া হয়তো সময়ের ব্যাপার মাত্র।

আজ আর নয় আশা করি আগামিতে আরো ভালো কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব সবাই ভালো থাকবেন

আসছে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন সংস্করণে ভয়েস কলিং ফিচার সুবিধা।

$
0
0

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আমি আপনাদের সবার সাথে হোয়াটসঅ্যাপ নিয়া আলোচনা করব যা আপনাদের খুব ভাল লাগতে বাধ্য করবে।

অনলাইন জগতে হোয়াটসঅ্যাপ একটি অপ্রতিদ্বন্দ্বী নাম। হোয়াটসঅ্যাপ বর্তমান বিশ্বে তুমুল জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজিং স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন। যে অ্যাপ্লিকেশন ব্যাবহার করে এতদিন আমরা ম্যাসেজিং এবং ফটো শেয়ার করা নিয়ে ব্যাস্ত থাকতাম। কিন্তু বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এই অ্যাপ্লিকেশনের ক্রমাগত উন্নতি ও এর আরও ব্যবহার বান্ধব করতে কাজ করছে। তার ফলে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন সংস্করণ ভয়েস কলিং ফিচার যুক্ত হয়েছে বেশ কিছুদিন আগে। এবং এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে

বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪৫০ মিলিয়নের বেশি। অথচ মাত্র ৯ মাস আগেও এ সংখ্যা ছিল মাত্র ২০০ মিলিয়ন। ধারনা করা হচ্ছে এই সংস্করণের ফলে এর ব্যাবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত গতিতে বেড়ে যাবে

WhatsApp-calling-screens1দীর্ঘদিনধরে ম্যাসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে চ্যাট করার বিষয়টি খুবই জনপ্রিয়। এবং হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে ভয়েস কল করার সুবিধা পেতেও ব্যবহারকারীদের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। তবে সেই দীর্ঘদিনের প্রত্যাশাকে পূরণের জন্য কাজ করছে হোয়াটসঅ্যাপ। হোয়াটসঅ্যাপের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের নতুন সংস্করণে কলিং ফিচার ব্যবহার করা যাবে। তবে গুগল প্লে স্টোরে হোয়াটসঅ্যাপের সর্বশেষ সংস্করণটি না থাকার কারনে আরও কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে। তবে আপনার দুচিন্তা করার কারন নেই হোয়াটসঅ্যাপের নতুন সংস্করণ ব্যাবহার করতে চাইলে হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েবসাইটথেকে এপিকে ডাউনলোড করতে হবে। ১৮.৫২ মেগাবাইট আকারের ফাইলটি ব্যবহারের জন্য অ্যান্ড্রয়েড ২.১ বা তার পরবর্তী সংস্করণ প্রয়োজন হবে। অবশ্য ভয়েস কল করতে চাইলে প্রয়োজন হবে অ্যান্ড্রয়েড ৪.৪ অথবা অ্যান্ড্রয়েড ৫।

এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন এই সেবা। আর এটি চালু
হয়ে গেলে ব্যবহারকারীদের মধ্যে তা বেশ সাড়া ফেলবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এবং সামনের দিনে হোয়াটসঅ্যাপকে নিয়ে যাবে নতুন এক উচ্চতায়।

আজ এই পর্যন্ত আশাকরি সামনে আপনাদের জন্য আরও নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব।

বাংলাদেশের আবহাওয়ার জন্য ৩ টি অ্যান্ড্রয়েডে অ্যাপ্লিকেশন

$
0
0

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশাকরি ভাল আছেন আজ আমি আপনাদের সামনে অ্যান্ড্রয়েডের কিছু অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে আলোচনা করব। যা আপনাদের ভাল লাগবে।

বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে একটি বিচিত্রময় দেশ। বাংলাদেশে প্রথমত ৬ টি ঋতুর দেশ। ব্বংলাদেশের আবহাওয়া ব্যাপক পরিবর্তনশীল। ঠাণ্ডা ও শুষ্ক থকে শুরু করে উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া, ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়প্রবণ ঋতু পর্যন্ত সব সময়ই ভিন্ন কিছু ঘটতে পারে এখানে। তাই সঠিক সময়ে আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানা জরুরী এবং রেডিও টেলিভিশনের  মাধ্যেমে এ সম্পর্কে খবর পাওয়ার দিন শেষ। এখন বর্তমানে অনলাইনের যুগে মোবাইল ফোনের মাধ্যেমে জানতে পারবেন আপনার বর্তমান আবহাওয়া সম্পর্কে এবং এর জন্য বেশ কিছু ভালো ওয়েদার অ্যাপস রয়েছে। চলুন আবহাওয়া বিষয়ক ৩ টি ওয়েদার অ্যাপস সম্পর্কে জেনে নেই

১। বাংলাদেশ ওয়েদার অ্যাপ

bangladesh wether 1বাংলাদেশে যে কইটি জনপ্রিয় আবহাওয়া অ্যাপ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম অ্যাপ হল বাংলাদেশ ওয়েদার অ্যাপ। বাংলাদেশের আবহাওয়া কে কেন্দ্র করেই এই অ্যাপটি তৈরি করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ের বৃষ্টিপাত, বাতাসের গতিবেগ, এবং বন্যার গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা সংকেত ও তাপমাত্রা সহ আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখতে পাবেন এই অ্যাপ টিতে এবং এটি ইন্টার‌অ্যাক্টিভ হওয়ার কারনে আপনি সহজেই কোনো নির্দিষ্ট একটি এলাকায় স্ক্রল করে যেতে পারবেন। এবং সর্বচ্চ আগাম দশ দিন পর্যন্ত আবহাওয়া পূর্বাভাস দেখতে পাবেন

২। ওয়েদার চ্যানেল

bangladesh wether 2আপনি আবহাওয়া সংক্রান্ত সকল তথ্য যে সকল অ্যাপ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হল ওয়েদার চ্যানেল। আপনার মাঝেমধ্যে এমন একটি অ্যাপের প্রয়োজন হয় যার ইন্টারফেসটি খুব সহজ এবং একটি জায়গায় আপনি আবহাওয়া সংক্রান্ত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। এই ওয়েদার অ্যাপটি সেই সুবিধাই দিয়ে থাকে। এটি অ্যাপেল, আন্ড্রয়েড এবং ব্ল্যাকবেরির জন্য পাওয়া যাচ্ছে, যেখানে আপনি সব ধরণের তথ্য সন্ধান করতে পারবেন, যেমন- বর্তমান ইউভি ইনডেক্স, সূর্যের অবস্থান, এবং এমনকি আপনার ম্যাপে ডিফল্ট এরিয়া দেখাবে। মোবাইল অ্যাপের পাশাপাশি আপনি যেকোনো জায়গা থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আপনার অবস্থান ওয়েদার চ্যানেল ওয়েবসাইটের সাথে সিঙ্ক করতে পারবেন।

৩। বি ওয়েদার

3 wether appsবাংলাদেশের আবহাওয়া সংক্রান্ত সকল তথ্য পাওয়ার জন্য আরেকটি জনপ্রিয় অ্যাপ হল বি ওয়েদার ।আন্ড্রয়েড বা আইফোনের জন্য ডিজাইন করা। কিন্তু এই অ্যাপটি ব্ল্যাকবেরি ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। এতে আপনার সঠিক অবস্থান জানানো এবং আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য কাস্টোমাইজ করার জন্য জিপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এর ২৪ ঘণ্টা পরিষেবার মধ্যে রয়েছে ৭ দিন পর্যন্ত পূর্বাভাস, এবং এর হালনাগাদ পূর্বাভাস আপনাকে প্রতি সেকেন্ডে তথ্য প্রদান করবে। এর সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। এর গ্রাফিক ডিজাইন এমনভাবে করা যা আপনাকে আবহাওয়ার দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে সাহায্য করবে, আপনার স্মার্টফোন নেভিগেশনে হয়।

আজ এখানে শেষ করছি আশাকরি সামনে আপনাদের সামনে আরও নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব

শ্রেষ্ঠ প্রতিবাদী কবিতা (বইটির ডাউনলোড লিঙ্কসহ)

$
0
0

কবি শফিকুল ইসলাম বিপ্লবী কবি। তার কাব্যের বিষয়বস্তু’ হচ্ছে সাম্যবাদী চেতনা। তার লক্ষ্য শোষণ বঞ্চনা নিপীড়ন নির্যাতনে নিষ্পেষিত মানুষের মুক্তি অণ্বেষা।
তার দুটি প্রতিবাদী কাব্যগ্রন্থ ‘দহন কালের কাব্য’ ও ‘প্রত্যয়ী যাত্রা’ কাব্যগ্রন্থসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও সংকলনে প্রকাশিত কবিতা নিয়ে ‘কবি শফিকুল ইসলামের শ্রেষ্ঠ প্রতিবাদী কবিতা’ নামে কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হল।

আজকে সীমাহীন শোষণ নির্যাতন নির্লজ্জ ও নির্দয়ভাবে তার মুখোশ উন্মোচন করে  প্রকাশ্যে অবাধে উদ্ধতভাবে তার  কালো থাবা বিস্তার করেছে।

প্রতিবাদ,বিবেকের আহ্বান,নৈতিক চেতনার বাণী কিছুরই ধার ধারছে না  কায়েমী স্বার্থবাদী পুজিবাদী সমাজ ব্যবস্থা।

তাই আজ বৈষম্যরিোধী, মানবতাবাদী, প্রতিবাদী জনগোষ্ঠীকে তাদের চেতনা আরো শাণিত করতে হবে। শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতিই পারে একজন আদর্শবাদী, ত্যাগী বিপ্লবী মানস তৈরী করতে।

তাই আজকের বিপ্লবীকে আরো বেশী বেশী প্রতিবাদী সাহিত্য অধ্যয়ন ও অনুশীলন করতে হবে। কবির সংগ্রামী চেতনা হৃদয়ে ধারণ করতে হবে, ছড়িয়ে দিতে হবে পথে-প্রান্তরে প্রতিটি প্রাণে প্রাণে।‘কবি শফিকুল ইসলামের শ্রেষ্ঠ প্রতিবাদী কবিতা’ গ্রন্থটি আজকের দিনে তাই একান্ত প্রাসঙ্গিক।

visit:  http://www.blogymate.com/blog/sfk505

H S C 2015 সকল বিষয়ের প্রশ্ন…! দেখুন আপনার কাজে লাগতে পারে [১০০% কমন পড়বে]

$
0
0

Download PDF Mobile & PC Version….

statistics-suggestion-2015.pdf

Attached File:

Download Now

bengali-suggestion-and-question-patterns-of-hsc-examination-2015.pdf

Attached File:

Download Now

accounting-suggestion-and-question-patterns-of-hsc-examination-2015.pdf

Attached File:

Download Now

english-1st.pdf

Attached File:

Download Now

heigher-mathmatics-suggestion.pdf

Attached File:

Download Now


ওয়ানপ্লাসের নতুন অপারেটিং সিস্টেম অক্সিজেন

$
0
0

হ্যালো বন্ধুরা আশাকরি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হয়েছি যা আপনাদের খুব ভাল লাগবে। আজ আমি নতুন অপারেটিং সিস্টেমের নিয়ে আলোচনা করব। অনলাইন জগতে স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ানপ্লাস একটি অনন্য নাম । চীনের এই স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি সাশ্রয়ী দামে ‘ফ্ল্যাগশিপ কিলার’ ফোন নির্মাতা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।

স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের উপযোগী প্রয়োজনীয় ও উন্নত সেবা দেওয়ার জন্য চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ানপ্লাস ঘোষণা দিয়েছে তারা নতুন অপারেটিং সিস্টেমের চালু করতে যাচ্ছে যার নাম অক্সিজেন ও এস। এই নতুন অপারেটিং সিস্টেম ওয়ানপ্লাস ওয়ান স্মার্টফোনের জন্য তৈরি অ্যান্ড্রয়েড ললিপপ অপারেটিং সিস্টেমের কাস্টোমাইজড সংস্করণ। এমন টাই জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ

Oneplusঅক্সিজেন ওএসের নতুন ফিচারে থাকছে অফ স্ক্রিনে জেশ্চার কন্ট্রোল সুবিধা, দ্রুত সেটিংস সমন্বয় ও ফাইল ম্যানেজার সুবিধা এবং ভাল পারফরম্যান্স ও উন্নতি ব্যাটারি আয়ু যা অনায়াসে কম চার্জে দীর্ঘ সময় চালানো যাবে।
ওয়ানপ্লাস কর্তৃপক্ষ ব্লগ পোস্টে জানিয়েছে, তাদের লক্ষ্য হচ্ছে ব্যবহারকারীদের উপযোগী প্রয়োজনীয় হালনাগাদ দ্রুত উন্মুক্ত করা এবং উন্নত সেবা দেওয়া।

ওয়ানপ্লাসের তৈরি ফোনের একটি প্রধান আকর্ষণ ছিল এর অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস। সাইনোজেন নামের এই ওএস হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েডের বিশেষ কাস্টোমাইজড সংস্করণ।

আজ আর নয় আশা করি আগামিতে আরো ভালো কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব সবাই ভালো থাকবেন

জনপ্রিয় ৩ টি বৈশাখী এসএমএস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন

$
0
0

কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন। প্রতিদিনই আপনাদের মাঝে নতুন কিছু নিয়ে আশার চেষ্টা আজও এর বেতিক্রম নয় । আজকে আমি আপনাদের সাথে সুন্দর একটি অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে আলোচনা করব যা আপনাদের খুব ভাল লাগবে।

বাঙ্গালিদের একটি সর্বজনীন উৎসব পহেলা বৈশাখ। বাংলা সনের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ উৎসব পালন করা হয়। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪ই এপ্রিল এই উৎসব পালিত হয়। পহেলা বৈশাখের এই দিনটি বাংলদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ও ত্রিপুরায় বসবাসরত বাঙালিরাও নতুন নববর্ষ হিসেবে খুব উৎসবের সাথে দিনটি পালন করে। এবং সেই সাথে সারা বিশ্বের বাঙালিরা এই উৎসবে অংশ নিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়, ভুলে যাবার চেষ্টা করে অতীত বছরের সকল দুঃখ-গ্লানি। সবার কামনা থাকে যেন নতুন বছরটি সমৃদ্ধ ও সুখময় হয়। বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা একে নতুনভাবে ব্যবসা শুরু করার উপলক্ষ্য হিসেবে বরণ করে নেয়। বাংলার গ্রাম অঞ্চলে চলে নবান্ন উৎসব। এই দিনে সবাই সবাইকে বিভিন্নভাবে শুভেচ্ছা জানায়। মানুষের সকলকে শুভেচ্ছা জানানোর একটি মাধ্যম হতে পারে “বৈশাখী এসএমএস” । আজকে আমি আপনাদের সাথে এখন পরিচয় করে দেব এরকম ৩ তি বৈশাখী এসএমএস অ্যাপ্লিকেশানটি। যে অ্যাপ্লিকেশানটির মাধ্যমে আপনার প্রিয় মানুষকে সহজেই এসএমএস পাঠাতে পারবেন।

১। পহেলা বৈশাখ এস এম এস

pohela 1পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আপনার প্রিয়জনকে এসএমএস পাঠানোর জন্য চমৎকার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন হল পহেলা বৈশাখ এস এম এস । চমৎকারসব প্রিয় এসএমএস গুলো নিয়ে এই এপপ্সটি তৈরি করেছি। আর সব গুলো এসএমএস ইংরেজী বর্ণ দিয়ে লেখা বাংলা এসএমএস। যে আপ্পস দিয়ে পহেলা বৈশাখে বন্ধুদের এসএমএস দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো যাবে।

সুবিধা সমূহ:

* পহেলা বৈশাখের ইতিহাস
* বাংলা এসএমএস

*এসএমএস গুলো সাজিয়ে লেখা হয়েছে যার ফলে আপনাকে আর কোন কিছুই করতে হবে না। শুধু নাম্বার লিখে বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেই হবে।

*এপপ্সটি সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপন ঝামেলা মূক্ত। অর্থাৎ আপনার মোবাইলে নেট কানেকশান চালু থাকলে কোন প্রকার বিজ্ঞাপন আপনার সামনে আসবে না।

* এপপ্সটি সাইজও বেশী না মাত্র ১.৫ এমবি। যা যে কোন এন্ড্রয়েড ভার্সনেই চলবে।

এখান থেকে ডাউনলোড করুন

২। বৈশাখী এস এম এস

boishak s ms 2পয়লা বৈশাখ বা পহেলা বৈশাখ   বাংলা সনের প্রথম দিন, তথা বাংলা নববর্ষ। আর সামনেই আসছে পহেলা বৈশাখী আর পহেলা বৈশাখের উৎসবে আপনার প্রিয় মানুষের এস এম এস দেয়ার জন্য চমৎকার একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন হল বৈশাখী এস এম এস। যে অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্যে আপনি খুব সহজে আপনার প্রিয় মানুষের বৈশাখের উৎসবে এস এম এস দিয়ে আনান্দ ভাগ করে নিতে পারবেন।

যা যা জানতে পারবেন এই অ্যাপ্লিকেশানটি্তেঃ-
* বাংলা এসএমএস

*বাঙালি জাতির ইতিহাস
* পহেলা বৈশাখের ইতিহাস
* বৈশাখ উদযাপন
* বৈশাখী কবিতা

এখান থেকে ডাউনলোড করুন

৩। শুভ নববর্ষ

Pohela-Boishakh-SMS-2015 3পহেলা বৈশাখ  বাংলা সনের প্রথম দিন, তথা বাংলা নববর্ষ। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪ই এপ্রিল পহেলা বৈশাখ পালিত হয়।এই দিনটি বাঙ্গালি জাতির জন্য খুবই আনন্দঘন একটি দিন এবং বাঙ্গালি ইতিহাসে এই দিনটির তাৎপর্য অপরিসীম।আর এই দিনে আপনার প্রিয় মানুষের সাথে শুভ নববর্ষ উৎসবের আনান্দ ভাগ করে নেবার জন্য এস এম এস আদান প্রদান করতে পারেন। এস এম এস আদান প্রদান করার জন্য সুন্দর একটি অ্যাপ্লিকেশান শুভ নববর্ষ। বাঙ্গালি হিসেবে নববর্ষ পালন করলেও এর সম্পর্কে আমাদের সুস্পষ্ট ধারণা নেই। এই অ্যাপ্লিকেশনটির সাহায্যে জানতে পারবেন বাঙালি জাতির ইতিহাস।
নববর্ষ সম্পর্কে যা যা জানতে পারবেন এই অ্যাপ্লিকেশানটি্তেঃ-
* বৈশাখের ১ তারিখ
* পহেলা বৈশাখের ইতিহাস
* বৈশাখ উদযাপন
* রবীন্দ্র -নজরুল কাব্যে বৈশাখ ও ঝড়
* বৈশাখী কবিতা

এখান থেকে ডাউনলোড করুন

আজ আর নয় আশা করি আগামিতে আরো ভালো কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব সবাই ভালো থাকবেন

Airtel VNAP Free Net Trick For Pc/ laptop users. [09.04 .2015]

$
0
0

Airtel VNAP Trick For Pc/laptop users .star. Download Now Connect Your Airtel With PcThen Follow Below Steps -Step 1 – Install “Vnap Net Buster Pro.exe”Step 2 – Now Open Vnap Net BusterStep 4 – Then Goto ProfileStep 5 – Edit ProfileStep 6 – Then Set Local Service Host- 1234Step 7 – Enable ProxyStep 8 – Put Proxy As5.231.56.12Step 9 – Put Change Port As80Step 10 – Put Front Query Astk1store.airtellive.mobi/browse.php?u=http://Step 11- Configure Firefox With Proxy127.0.0.1:1234.party. .th.Now Save Profile Then Click On StartAnd Enjoy Free Airtel 3G With ThisAirtel Trick And Stay With Us

চলুন দেখে নেই আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু পূর্বশর্ত………..

$
0
0

চলুন দেখে নেই আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু পূর্বশর্ত………..

বাংলাদেশের জনসংখ্যার বড় অংশই এখন তরুণ। আর তরুণরাই পারে একটি দেশের অর্থনীতির গতি পরিবর্তন করতে। মোট জনসংখ্যার ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা এখন বেশি, যা জনসংখ্যার প্রায় ৩২ শতাংশ (উৎসঃ CIA – The World Factbook)। কোনো দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা যখন আনুপাতিক হারে সবচেয়ে বেশি থাকে তখন তাকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (Demographic Dividend) বা ডেমোগ্রাফিক বোনাস (Demographic Bonus) বলে। এ অবস্থাকে আবার উইন্ডোজ অব অপরচুনিটিও (Windows of Opportunity) বলা হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে কোনো দেশের উন্নয়নের সম্ভাবনাময় দুয়ার খুলে যেতে পারে। আর যদি সঠিক সময়ে তাদের সঠিকভাবে কাজে লাগানো না যায় তাহলে তা যেকোনো দেশের জন্য বোঝা ও মারাত্মক বিপদের কারণ হবে। বাংলাদেশের এই শিক্ষিত বিপুল কর্মক্ষম জনগণকে অনলাইনে আউটসোর্সিং কাজের যোগ্য হিসেবে অথবা ফ্রিল্যান্সার হিসাবে গড়ে তোলা অন্যতম ফলপ্রসু সমাধান হতে পারে।

 

ফ্রিল্যান্সিং

 

আউটসোর্সিং (Outsourcing) হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজেরা না করে বাইরের কোন প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তির সাহায্যে করিয়ে নেয়া। এই কাজ হতে পারে কোনো প্রকল্পের অংশ বিশেষ অথবা সমগ্র প্রকল্প। ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হচ্ছে যখন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাজ করে থাকেন। একজন ফ্রিল্যান্সারের যেরকম রয়েছে কাজের ধরণ নির্ধারণের স্বাধীনতা, তেমনি রয়েছে যখন ইচ্ছা তখন কাজ করার স্বাধীনতা। গতানুগতিক অফিস সময়ের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার স্বীমাবদ্ধ নয়। কোম্পানিগুলো সাধারণত আউটসোর্সিং করে উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য। অনেক সময় পর্যাপ্ত সময়, শ্রম অথবা প্রযুক্তির অভাবেও আউটসোর্সিং করা হয়। মূলত তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কাজগুলো (যেমন – Web Development, Software Development, Writing & Content, Design, Multimedia & Architecture, SEO/SEM/SMM, Data Entry ইত্যাদি) আউটসোর্সিং করা হয়। যেসকল দেশ এই ধরনের সার্ভিস প্রদান করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ভারত, ইউক্রেন, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, চীন, ফিলিপিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, পানামা, নেপাল, বাংলাদেশ, রোমানিয়া, মালয়েশিয়া, মিশর এবং আরো অনেক দেশ।ফ্রিল্যান্সিং

index

ফ্রিল্যান্সিং-এর ইতিহাস

 

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং-এর ইতিহাস খুব বেশি পুরানো নয়। গত তিন-চার বছরে এই পেশা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কিন্তু বিশ্বের অন্যান্য দেশে ফ্রিল্যান্সিং-এর ধারণাটি আগে থেকেই ছিল। এর সুচনা হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। “GURU” –সর্বপ্রথম ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যা ১৯৯৮ সালে SOFTmoonlighter.com হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনপ্রিয়তার ধারাবাহিকতায় পরে Elance.com, RentAcoder.com, Odesk.com, GetAFreelancer.com, Freelancer.com, Limeexchange.com সহ আরো অনেক মার্কেটপ্লেস প্রতিষ্ঠিত হয়। ইন্টারনেটের বিস্তৃতির কারনে বাংলাদেশেও ফ্রিল্যান্সিং দিন দিন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।

 

ফ্রিল্যান্সিং কাজ যেভাবে হয়

 

যদি কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি (Employer) তার কোনো কাজ আউটসোর্সিং করাতে চান, তাহলে তিনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এসে সেই কাজটির জন্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে বিড (Bid) আমন্ত্রন করেন। একটি বিডের মধ্যে একজন ফ্রিল্যান্সার উল্লেখ করেন যে তিনি কত দিনের মধ্যে কাজটি শেষ করতে পারবেন, এজন্য তার পারিশ্রমিক কত হবে। এভাবে একটি কাজের যে কয়টি বিড হয় সেগুলোর মধ্য থেকে সবচেয়ে যোগ্য এবং সুবিধাজনক বিডটিকে Employer নির্বাচন করেন। এরপর সেই ফ্রিল্যান্সারের সাথে তিনি যোগাযোগ করেন এবং কাজের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। কাজ শেষে বিভিন্ন পদ্ধতিতে পে-মেন্ট করা হয় যা “টাকা তুলবেন কিভাবে” অংশে বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

 

ফ্রিল্যান্সিং করার পূর্বশর্ত

 

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য কোনো একটি বিষয়ে দক্ষতা থাকা জরুরী। তার সাথে আপনার ইন্টারনেট ব্যবহারের উপরেও ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। তবে আপনার যদি কম্পিউটারের একাধিক বিষয়ে দক্ষতা থাকে, তাহলে স্বভাবতই আপনি বড় পরিধিতে কাজ করতে পারবেন। আপনার ক্লায়েন্টদের বেশিরভাগই হবেন অবাঙ্গালী, সুতরাং তাদের সাথে আপনার ইংরেজিতে যোগাযোগ করতে হবে। তারা Skype বা অন্য মেসেঞ্জার সার্ভিসের মাধ্যমে আপনার ইন্টারভিউ নিতে পারেন। তাই ইংরেজির ওপর ভালো দখল থাকা খুবই গুরূত্বপূর্ণ।

 

কিভাবে শুরু করবেন

 

একজন ক্লায়েন্ট আপনাকে তখনই কাজ দেবেন, যখন তিনি আপনার প্রোফাইল দেখে সন্তুষ্ট হবেন, এবং আপনি যেই অ্যামাউন্ট বিড করবেন তা তার মনঃপুত হবে। সুতরাং সবার প্রথমেই আপনাকে এমন একটি সুন্দর ও গোছানো প্রোফাইল বানাতে হবে যা দেখে যেকোন ব্যক্তি আপনার সাথে কাজ করতে আগ্রহী হবেন। একই সাথে আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস ঘুরে দেখুন, সেগুলোর চাহিদা সম্পর্কে জানুন এবং আপনার প্রোফাইল সেই অনুযায়ী গড়ে তুলুন।

একটি ভালো প্রোফাইল বানাতে হলে আপনাকে যা করতে হবে: ১. নিজেকে কোনো একটি নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ করে তুলুন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সাহায্য পাবেন সার্চ ইঞ্জিন (যেমন Google, Bing, Yahoo ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল থেকে। এছাড়া দেশে প্রচুর ট্রেনিং সেন্টার আছে, সেগুলো থেকে কিছু বেসিক ট্রেনিং নিতে পারেন। তবে শুধু ট্রেনিং সেন্টারগুলোর উপর নির্ভর করলেই হবে না, এগিয়ে যেতে গেলে আপনাকে নিজে থেকেই কাজ সম্পর্কিত অনেক কিছু শিখতে হবে। ২. আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কিছু কাজ তৈরী করুন। যেমন, আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনিং এ দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে কিছু ওয়েব পেইজ বানান, সেগুলো আপনার মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইলে দেখান। আবার আপনি যদি লেখালেখি বা ফটোগ্রাফীর কাজে পারদর্শী হন তাহলে সেগুলোর কিছু নমুনা আপনার প্রোফাইলে রাখুন। ৩. ODesk.com, Freelancer.com, elance.com ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে দক্ষতা পরিমাপের পরীক্ষা দেওয়া যায়। এগুলো দেওয়া জরুরী। যার যত বেশি পরীক্ষা দেওয়া থাকে তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেড়ে যায়।

 

৪. আপনার প্রোফাইল এবং দক্ষতাগুলো শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ছাড়াও অন্যান্য জায়গা – যেমন বন্ধুমহল, সামাজিক যোগাযোগের সাইট, ব্লগিং সাইট অথবা ফোরামগুলোতে শেয়ার করুন।

ক্লায়েন্ট পাবেন কিভাবে

একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফ্রিল্যান্সারগণ সবচেয়ে বেশি কাজ পান অন্য কারো রেফারেন্সের মাধ্যমে। আপনার যদি পরিচিত এমন কেউ না থাকেন যিনি আপনাকে রেফার করতে পারেন, তাহলে সুন্দর প্রোফাইল বানিয়ে, সঠিক টাকা বিড/ আওয়ারলী রেট নির্ধারণ করে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করুন। প্রথম কাজ পাওয়াটা অনেক ক্ষেত্রেই ভাগ্যের উপর নির্ভরশীল। আপনি ৩ দিনেও কাজ পেতে পারেন, আবার ৩ মাস-ও লেগে যাতে পারে। এটি আপনার ধৈর্যের একটি বড় পরীক্ষা।

একবার কাজ পেয়ে গেলে, সেই কাজটি মন দিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণভাবে শেষ করুন। এতে ক্লায়েন্ট খুশি হয়ে আপনাকে ভালো ফিডব্যাক দেবেন। পরবর্তীতে আপনি এই ক্লায়েন্টের কাছ থেকেই নতুন কাজ পেতে পারেন।

কি কাজ করবেন

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন কাজ পেতে পারেন। সহজ কাজগুলোর মধ্যে আছে Search Engine Optimization, Article writing, Data Entry ইত্যাদি। স্বভাবতই কাজগুলো যেহেতু সহজ, সেহেতু এগুলোতে বিডিং হয় সবচেয়ে বেশি এবং এগুলো সহসা পাওয়াও দুষ্কর। এগুলোর চাইতে একটু কঠিন কাজ হল Web Development, Product Development, Software Development, Graphics Designing ইত্যাদি। কঠিন কাজগুলোতে সহজ কাজের চাইতে পে-মেন্ট বেশি থাকে।

আপনি কোন্ কাজটি করবেন সেটি নির্ভর করে আপনি কোন্ কাজে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন এবং মার্কেটপ্লেসে তার চাহিদা কেমন। সবসময় এই দুটো বিষয়ের ওপর ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করুন।
আপনার কাজটি কতটা জটিল, এটি সম্পন্ন করতে কত সময় লাগবে এবং অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে রেট নির্ধারিত হয়। ফিক্সড পেমেন্টের কাজগুলো ৩০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০ বা তারও বেশি ডলারের হয়।

কিভাবে বিড করবেন

প্রধানত দুই প্রকারে বিডিং করা হয়ঃ

Project Fee: কোনো একটি প্রজেক্ট যখন মার্কেটপ্লেসে দেওয়া হয়, তখন আপনি পুরো প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে কত পারিশ্রমিক নিবেন তা নিয়ে বিডিং করতে পারেন।
Hourly Rate: এই পদ্ধতিতে আপনি কোনো একটি প্রজেক্টের জন্য কাজ করতে প্রতি ঘন্টায় কত পারিশ্রমিক নেবেন, তা নিয়ে বিড করতে পারেন।

টাকা তুলবেন কিভাবে

1. ব্যাংক টু ব্যাংক ওয়্যার ট্রান্সফার: কিছু কিছু মার্কেটপ্লেস থেকে সরাসরি টাকা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নিয়ে আসতে পারবেন. তবে সব মার্কেটপ্লেস থেকে এটি করা যায় না, সেক্ষেত্রে অনলাইনে টাকা লেনদেনের বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন. এই পদ্ধতিতে প্রথমে আপনার অর্থটি ডলার হিসেবে মার্কেটপ্লেসে আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে. টাকা পাবার পর সেটি আপনি Skrill (প্রাক্তন মানিবুকার্স) বা এ ধরনের কোনো মানি সার্ভিসের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন. এক্ষেত্রে আপনাকে মার্কেটপ্লেস ভেদে ট্রান্সফার ফি দিতে হতে পারে. এরপর Skrill থেকে সেই টাকাটি আপনি আপনার দেশের কোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে নিয়ে আসতে পারবেন. এই ধাপে ব্যাংক আপনার কাছ থেকে আরেকটি ট্রান্সফার ফি কেটে নিতে পারে. এক্ষেত্রে আপনার খেয়াল রাখতে হবে যে ব্যাংকটির যেনো অবশ্যই একটি SWIFT কোড থাকে. নতুবা আপনার টাকা Skrill থেকে ট্রান্সফার হবে না. পুরো প্রক্রিয়াটি প্রথম ট্রান্স্যাকশনের ক্ষেত্রে প্রায় এক মাস লাগে. পরবর্তী লেনদেন গুলো সাত দিনের মধ্যেই হয়ে যায়. বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর SWIFT কোড পেতে নিচের লিংকটি সেই পরিবর্তনগুলি পারেনঃ http://www.theswiftcodes.com/bangladesh/

২. পেওনিয়ার কার্ড (Payoneer Card): নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে আপনি আপনার মার্কেটপ্লেস থেকে যেকোনো সময়ে অর্থ উত্তোলন করার জন্য একটি কার্ড পেতে পারেন। এটি এক রকম ডেবিট কার্ডের মত। এই কার্ড দিয়ে আপনি পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে যেকোন সময়ে আপনার মার্কেটপ্লেসে জমানো টাকা তুলতে পারবেন। এই কার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলনের পাশাপাশি অনলাইনে কেনাকাটাও করতে পারবেন। এমনকি এর মাধ্যমে বিদেশে অবস্থিত আপনার কোন আত্মীয় বা বন্ধুবান্ধব তাদের মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড থেকে আপনাকে টাকা পাঠাতে পারবেন।

বর্ণনা: http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/priamcse/56042/freelancer_Debit_CardChoice1-230×300.jpg
৩. ক্লায়েন্ট এর নিকট থেকে সরাসরি ট্রান্সফারঃ যখন কেউ একজন আপনার রেগুলার ক্লায়েন্ট হয়ে যাবেন, তখন তার কাছ থেকে প্রজেক্ট পেতে আপনার আর মার্কেটপ্লেসে যেতে হবে না। তিনি সরাসরি আপনার সাথে ই-মেইল বা অন্য কোনো উপায়ে যোগাযোগ করে প্রজেক্ট দিবেন এবং প্রজেক্টের পে-মেন্ট আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ট্রান্সফার করবেন।

ges

 

ফ্রিল্যান্সারদের চ্যালেঞ্জসমূহ

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে গেলে অপার সম্ভাবনার পাশাপাশি কিছু কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি-ও হতে হয়। যেমনঃ-

কাজ করার সুনির্দিষ্ট কোনো সময় নেই, ক্লায়েন্ট যখন চাইবেন তখনই তাকে কাজের অগ্রগতি দেখাতে হবে। এটি আপনার প্রাত্যহিক ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে।
যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং করছেন তাদের মাসিক আয় যথেষ্ট পরিমাণে ওঠানামা করতে পারে।
সব ক্লায়েন্টের প্রতিশ্রুতি এক রকম থাকে না, কাজ শেষ হয়ে গেলেও কেউ কেউ সম্পূর্ণ পে-মেন্ট প্রতিশ্রুত সময়ের চেয়ে দেরিতে দেন।
বাংলাদেশে এই পেশাটি এখনও সামাজিকভাবে তেমন একটা স্বীকৃতি পায় নি। তবে দ্রুতই মানুষের দৃষ্টিভঙ্গী বদলে যাচ্ছে।
কিছু ব্যতিক্রমী মার্কেটপ্লেস

Odesk.com, Elance.com, Freelancer.com-এই প্রচলিত সাইটগুলো ছাড়াও ব্যতিক্রমি কিছু ফ্রিল্যান্সিং করার সাইট আছে. সংক্ষেপে সেগুলোর একটি বর্ণনা এখানে দেওয়া হল.

99designs.com : গ্রাফিক ডিজাইন নির্ভর এই সাইটটিতে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কাজের পুরস্কার প্রদান করা হয়। আর এ সাইটের পুরস্কারের টাকার পরিমাণ অন্য যেকোনো সাইটের তুলনায় বেশ ভাল। এখানে ক্লায়েন্ট তার চাহিদা অনুযায়ী কাজের বিবরণ দিবেন, কাজটি পাওয়ার জন্য আপনাকে কোন দরখাস্ত করতে হবে না। তার বর্ননা করা চাহিদা অনুযায়ী আপনি ডিজাইন করবেন এবং তা প্রতিযোগিতার পেইজে আপলোড করবেন। আপনার ডিজাইনটি সংশ্লিষ্ট ক্লায়েন্ট দেখবেন। আপনার মত আরও অনেক ডিজাইনার তাঁর নিজের ডিজাইন আপলোড করবেন ক্লায়েন্টের কাছে। ক্লায়েন্ট এর যে ডিজাইন পছন্দ হবে তিনি সেটিই বেছে নেবেন এবং সবশেষে পারফেক্ট ডিজাইনারকে পুরস্কার বা প্রজেক্টের টাকা প্রদান করবেন।
themeforest.net: থিমফরেস্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কাজের একটি জনপ্রিয় সাইট । গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা এখানে তাঁদের ডিজাইন টেমপ্লেট বিক্রি করতে পারেন এবং ডেভেলপার হলে ডিজাইনের পাশাপাশি এইচটিএমএল এবং সিএসএস কোডিংও বিক্রি করা যায়। থিমফরেস্টে থিম বিক্রি হয়, আর গ্রাফিক্স বিক্রি করার জন্য গ্রাফিকরিভার, কোড বিক্রি করার জন্য কোডক্যানিয়ন, স্টক ফটোগ্রাফি বিক্রি করার জন্য ফটোডিউন এবং থ্রিডি অ্যানিমেশন বিক্রির জন্য থ্রিডিওশান বেশ জনপ্রিয় মার্কেটপেস।
এরকম ব্যতিক্রমী কিন্তু জনপ্রিয় আরও দুটি মার্কেটপ্লেস হল designcrowd.com এবং fiverr.com

বিবেচ্য বিষয়

১. ফ্রিল্যান্সিং প্রজেক্টগুলোর একটি বড় অংশ আসে পশ্চিমা দেশগুলো থেকে, তাদের সাথে আমাদের সময়ের পার্থক্য ৫ থেকে ১২ ঘন্টা। সহজ প্রজেক্টগুলো পোস্ট হবার প্রায় সাথে সাথেই বিডিং শুরু হয়ে যায়। তাই আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের শুরুতে রাতের বেলা বিড করতে হবে। ২. কাজটি জেনুইন কিনা বুঝতে সবার আগে যিনি প্রজেক্টটি পোস্ট করেছেন তার অ্যাকাউন্টটি ভালো করে পর্যবেক্ষণ করুন। তার সম্পর্কে অন্যদের ফিডব্যাকগুলো দেখে নিন। তিনি পেমেন্ট ভেরিফাইড কিনা সেটা দেখুন। বিড করার পর প্রজেক্ট পেয়ে গেলে তাকে প্রশ্ন করুন যে তিনি কিভাবে পে-মেন্ট দিতে চান, কবে দিতে পারবেন। ৩. ভালো ক্লায়েন্ট ধরে রাখার চেষ্টা করুন। সব ক্লায়েন্টের কাছ থেকে আপনি একই ব্যবহার পাবেন না, যার ব্যবহার ভালো তাকে ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। ভবিষ্যতে তার হাত ধরেই আপনি ভালো প্রজেক্ট পেতে পারেন। ৪. আপনি যেই মার্কেটপ্লেসে কাজ করছেন সেখানে Escrow সার্ভিস থাকলে সেটির সর্বোচ্চ ব্যবহার করুন। Escrow হল মার্কেটপ্লেসে টাকা জমা রাখার একটি সার্ভিস যা কাজের শেষে আপনার পারিশ্রমিক পাওয়া নিশ্চিত করে। কোনো একটি প্রজেক্টের বিষয়ে কথা বলার সময় আপনি ক্লায়েন্টকে অনুরোধ করতে পারেন পারিশ্রমিকের পুরো টাকাটি Escrow তে জমা রাখতে। Escrow তে একবার টাকা রাখার পর তা ক্লায়েন্ট ফিরিয়ে নিতে পারবেন না। প্রজেক্টের কাজ শেষ হয়ে গেলে তিনি Escrow থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে টাকা Discharge করে দিবেন। যদি আপনার ক্লায়েন্ট টাকা না দেন, তাহলে এই Escrow সার্ভিসের মাধ্যমে আপনার পাওনা টাকা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট দাবী করতে পারবেন। ৫. কোনো কোনো প্রজেক্টের জন্য Employer ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা রাখেন। যেসব প্রজেক্টের জন্য ইন্টারভিউ শুরু হয়ে গেছে সেগুলোতে বিড না করাই ভালো, কারণ ইন্টারভিউ যেহেতু শুরু হয়ে গেছে, সুতরাং সেগুলো থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে। ৬. কাজের চাপ সামাল দিতে শিখুন। ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সব সময় কাজের চাপ সমান থাকে না। যখন চাপ অনেক বেশি থাকে তখন নিজেকে নিয়ন্ত্রন করাটা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এর জন্য পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে একটি ভালো খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। সময়ানুবর্তীতা বজায় রাখুন। ৭. আধুনিক প্রযুক্তিগত উন্নতির দিকে চোখ রাখুন। সব সময় আপনার কাজের মান উন্নয়ন করতে চেষ্টা করুন। এটি আপনার ভাল প্রোফাইল ধরে রাখতে সহায়তা করবে। ৮. সহসাই কোনো প্রজেক্টের প্রস্তাব গ্রহণ না করে একটু ভেবে দেখুন কাজটি আপনি ১০০ ভাগ সম্পূর্ণ করতে পারবেন কিনা। ৯. কোনো কোনো মার্কেটপ্লেসে বিডিং করার সময় একটি Cover letter দিতে হয়। এক্ষেত্রে Cover letter টি প্রাসঙ্গিক, হতে হবে। সব কয়টি Cover letter এ একই ধরনের Template ব্যবহার করবেন না। চেষ্টা করুন আপনার সব কয়টি Cover letter নিজে থেকে বানাতে, এতে আপনার সৃজনশীলতা প্রকাশ পাবে। ১০. আপনার কাজের জায়গাটি সর্বদা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। কাজের মাঝে বিশ্রাম নিতে ভুলবেন না। আপনার প্রাত্যহিক কাজগুলো মনে রাখতে একটি ছোটো নোটবুক সাথে রাখতে পারেন। ১১. ক্লায়েন্টের সাথে যেকোন ধরনের যোগাযোগ অথবা অডিও/ভিডিও ইন্টারভিউ এর সময় পেশাদারী পোশাক এবং ব্যবহার বজায় রাখুন। ১২. আপনার কাজ ক্লায়েন্টের পছন্দ হয়েছে কি-না তা জিজ্ঞেস করতে ভুলবেন না। ক্লায়েন্টের feedback থেকে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশ

বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় তিনটি মার্কেটপ্লেস হলো Odesk.com, Freelancer.com, Elance.com। এই তিনটি সাইটেই খুব ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

আউটসোর্সিংয়ের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান ওডেস্ক। ফ্রিল্যান্সিং-এর সবচেয়ে বড় এই মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৩য়। বর্তমানে ৭০০০ সক্রিয় বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার রয়েছে ওডেস্কে এবং বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই কারণে ওডেস্কের উদ্যোগে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘কনট্রাক্টরস অ্যাপ্রিপ্রিয়েশন ডে (২০১২) এবং ওডেস্কের পক্ষ থেকে কয়েক দফা বাংলাদেশে সফরে এসেছেন ওডেস্কের শীর্ষস্থানীয় সব কর্মকর্তা। ২০০৯ সালে ওডেস্কের মোট কাজের ২ শতাংশ করতেন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১২ সাল নাগাদ যা গিয়ে দাঁড়ায় ১২ শতাংশে। ২০১২ সালের প্রান্তিকে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা ওডেস্কে ৭ লাখ ২০ হাজার ঘন্টা কাজ করেছেন।

ফ্রিল্যান্সার ডটকমে ২৫ হাজারের বেশি নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার রয়েছে বলে জানা গেছে। দ্বিতীয় জনপ্রিয় সাইট ফ্রিল্যান্সার ডটকমেও বাংলাদেশিদের অবস্থান সন্তোষজনক। এ সাইটটিতে বাংলাদেশিরা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজই বেশি করে থাকেন। সর্বশেষ স্ত্রিপ্টল্যান্সডটকম সাইটটি ফ্রিল্যান্সার কর্তৃক কিনে নেয়ায় বাংলাদেশি অনেক প্রোগ্রামার এখন ফ্রিল্যান্সার ডটকমে কাজ শুরু করেছেন।

অপর জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সেও প্রথম সারিতে রয়েছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে ইল্যান্স কর্তৃপক্ষ কন্ট্রাক্টর বাই জিওগ্রাফি ক্যাটাগরিতে শীর্ষ ২৫টি দেশের নাম প্রকাশ করেছে। এই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নাম। শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। প্রকাশিত তথ্যমতে, সাইটটিতে বর্তমানে বাংলাদেশি নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার ৩৯ হাজার ১৯৫ (৬ এপ্রিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত)। এখানে বাংলাদেশিদের প্রতি ঘন্টায় গড় কাজের মূল্য ৯ ডলার। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা এই সাইট থেকে ৪৯ লাখ ইউএস ডলার আয় করেছে।

বাংলাদেশিরা মূলত ডাটা এন্ট্রি এবং SEO/SEM/SMM- এর কাজ বেশি হয়. এছাড়া ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, লিখন ও বিষয়বস্তু, নকশা, স্থাপত্য ও মাল্টিমিডিয়া এবং সহ অন্যান্য কাজের পরিমাণ কম না. ওয়েব ডেবেলপমেন্ট বা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট সংক্রান্ত প্রকল্পে ব্যয় বেশি. এধরণের কাজগুলোতে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের আরও বেশি সম্পৃক্ত হতে হবে. দেখা যায় বাংলাদেশি একজন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার যেখানে প্রতি ঘন্টার জন্য 3 থেকে 5 ডলার মূল্যে কাজ করেন সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের একজন ওয়েব ডেভেলপার প্রতি ঘন্টার জন্য 30 থেকে 100 ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকেন. কেবল তাঁর দক্ষতার কারণেই এত বিপুল পরিমাণ অর্থ তিনি চার্জ করতে পারছেন. এক্ষেত্রে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের আরো দক্ষতা অর্জন করা দরকার.

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান

আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২ সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)। প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫ সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের কাছাকাছি।

এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২ সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০% মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায় ২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম করবে।

আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময় দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪ ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫ কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫ কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।এই পোষ্টটি পূর্বে

TECHGOLPO.COM

এ প্রকাশিত…………………

**********************ধন্যবাদ সবাইকে***************************

এবার জিপি সিমে UC Browser দিয়ে আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে আনলিমিটেড ব্রাউজ এবং ডাউনলোড করুন update today

$
0
0

আসসালামু আলাইকুম,কেমন আছেন সবাই ?আশা করি ভালো আছেন।

আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম UC Browser যার সাহায্যে আপনি এন্ড্রয়েড ফোনে ফ্রীতে আনলিমিটেড ডাউনলোড ও ব্রাউজ করতে পারবেন কোন প্রকার ডিস্কানেক্ট প্রবলেম ছাড়া এই ট্রিক্স।

আমি এটা Symphony W35 টেস্ট করেছি তারপর এই পদ্ধতি টি শেয়ার করছি।

প্রথমে আপনার ফোনে GP MMS সেটিং ইউজ করতে হবে । এর জন্য আপনি মোবাইলের এখানে যান ==> Settings==> Wireless and Networks==> Mobile Networks==> Access Point Names==> GP MMS=>সিলেক্ট করুন

অথবা,নিচের মতো ম্যানুয়াল সেটিংস করে নিন-

Name – bdtuner
APN – gpmms
Proxy – 10.128.1.2
Port – 8080
Mcc – 470
Mnc – 01
APN type – internet+mms

এগুলো ছাড়া বাকি ঘর গুলোতে কিছু করার দরকার নাই । একটা কাজ শেষ করলাম , এখনও বড় ঝামেলার কাজটাই বাকি । কারন আপনি যখন APN “GP MMS” দেন তখন আপনার ফোনের Data connection off হয়ে যায় ।
অনেকে হয়ত আপনাকে বলে বারবার Data connection on/off করতে কিংবা mobile on/off করতে ।

কিন্তু তাতেও কাজ হয়না , বিশেষ করে যারা custom Rom ব্যবহার করেন অথবা Samsung brand এর মোবাইল ব্যবহার করেন ।

আপনার মোবাইলের ডায়াল প্যাডে লিখুন এই

*#*#4636#*#*
*#*#4636#*#*

তারপর আপনি Phone information এ প্রবেশ করুন । সেখানে নিচের দিকে আপনি একটি option পাবেন যেখানে লিখা আছে
– Set Preferred network type এবং তা WCDMA preferred কে default করা আছে ,

আপনি সেটা পরিবর্তন করে “GSM auto (PRL)” করে দিবেন, আপনার কাজ শেষ ।

এরপর মোবাইলটা restart করুন তাহলেই Data connection চলে আসবে ।

অথবা আপনি GP MMS select করার পর এখানে যান ==> Settings==>Wireless and Network==>Tathering and portable hotspot এবার Portable Wi-Fi hotspot টা অন করুন ।
ব্যাস ঘ্যাচাং করে Data Connection চলে আসবে। আগেই বলেছি যে আমরা UC Browser দিয়ে ফ্রী নেট চালাবো তাই নিচের লিঙ্ক থেকে UC Browser টি ডাউনলোড করে নিন।

UC_Browser_7.2_Handler_(bdtuner.com).apk

আর এই UC_Browser টা একটি জাভা বেজড Application সেহেতু এটাকে এন্ড্রুয়েড ফোনে চালাতে হলে Java_J2ME_Runner নামের একটি সফটওয়্যার লাগবে।

যেটা নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন।

Java_J2ME_Runner_(bdtuner.com).apk

এবার সফটওয়্যার দুইটা আপনার ফোনে ইন্সটল দিন।

এবার UC Browser টি ওপেন করুন,তাহলে
একটি Handler Menu দেখতে পাবেন।
সেখানে Front query তে নিচের কোড টি দিন।

bdtuner @

মনে রাখবেন @ এর আগে যেন একটি Space থাকে।

এবার Option কি প্রেস করে =System
Menu= ওপেন করুন।= System
Menu=ওপেন হলে নিচে =Setting= এ ক্লিক করুন।

Use Proxy (for some wap network) তে টিক দিয়ে নিচের মত Setting করুন।

Proxy Host IP-

010.128.001.002

Proxy Port-

8080

কাজ শেষ হলে পিছনে(Back) এসে OK তে ক্লিক করুন।

একটু পর Loding/ইন্সটল শেষ হলে আপনার পছন্দের যে কোন Website ঢুকে ইচ্ছা মত ব্রাউজ ও ডাউনলোড করুন।

আর একটি মজার কথা আপনি যে কোন Resume সাপরটেট থেকে ডাউনলোড দিন তাহলে ১০ দিন পর যদি ইচ্ছা হয় তবুও যে কোন Resume সাপরটেট ফাইল Resume করাতে পারবেন।

আগে আপনাদের অনেকের জানা থাকতে পারে। তাই যারা জানেন না শুধু তাদের জন্য এ টিপসটা।

কোনো সমস্যা হলেও কমেন্টে জানাবেন। সুস্থ্য থাকুন,ভালো থাকুন এবং bdtuner.com এর সাথেই থাকুন।

জনপ্রিয় ৩ টি বাংলা এস এম এস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন

$
0
0

কেমন আছেন সবাই আশাকরি ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে আলোচনা করব যা আপনাদের ভাল লাগবে। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব জনপ্রিয় কিছু বাংলা এসএমএস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে। বর্তমানে বিশেষ উৎসবের দিন বন্ধু বান্ধব থেকে শুরু করে আত্মীয় স্বজন সবার সাথে আনান্দ শেয়ার করার একটি ভাল মাধ্যাম হল তাদের সাথে এসএমএস বিনিময় করা। স্মাটফোনের যুগে এস এম এস পাঠাতে গেলে আপনাকে আর কষ্ট করে এস এম এস লিখতে হবে না। এস এম এস লিখতে দরকার হবে একটি মাএ অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন। যে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্যে আপনি খুব সহজে লাভ জোকস ও রোমান্টিকসহ সব এস এম এস পাঠাতে পারবেন। চলুন দেখে আশি এরকম ৩ টি এস এম এস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের নাম। এবং মেতে উঠুন আপন জনের সাথে আরও হাশি খুশিতে।

১। বাংলা এসএমএস

bangla sms 1বাংলা এস এম এস পাঠানোর জন্য সুন্দর একটি অ্যাপ্লিকেশন হল বাংলা এস এম এস। বাংলা এসএমএস কালেকশন একটি টেক্সট মেসেজ ভিত্তিক অ্যাপ যেখান থেকে আপনি বিশেষ কোন দিনে বা বিশেষ সময়ে বা বিশেষ কোন অকেশন-বেইসড মেসেজ কপি করে আপনার কাঙ্ক্ষিত মানুষকে পাঠাতে পারবেন।

এখানে যেসমস্ত এস এম এস ক্যাটাগরি রয়েছেঃ
নতুন বছরের মেসেজ।
ভালবাসার মেসেজ।
বন্ধুত্ব বিষয়ক টেক্সট মেসেজ।
ঈদ এসএমএস।
জন্মদিন এর শুভেচ্ছা মেসেজ।
শুভকামনা।
মজার এসএমএস।
সুপ্রভাত মেসেজ।

সুন্দর এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যাবহার করতে চাইলে এখান থেকে ডাউনলোড করুন

২। বাঙালি এস এম এস

bangali sms 2বাংলা এস এম এস পাঠানোর জন্য যে কইটি অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম হল বাঙালি এস এম এস। এবার বিভিন্ন উৎসবে মাতৃভাষা প্রাণের ভাষা বাংলায় আপনার প্রিয়জন বন্ধু বান্ধবকে এসএমএস পাঠান আরও সহজ ভাবে। চমৎকার সব এসএমএস বাছাই করে কপি করে এসএমএস অপশনে গিয়ে পেস্ট করে পাঠিয়ে দিন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই। এটি একটি অফ লাইন অ্যাপ্লিকেশন।

বাঙালি এস এম এস ক্যাটাগরিঃ
নববর্ষ এসএমএস।
ভালবাসার মেসেজ।
বন্ধুত্ব বিষয়ক টেক্সট মেসেজ।
ঈদ এসএমএস।
জন্মদিন এর শুভেচ্ছা মেসেজ ও দুর্গাপূজার এসএমএস সহ আরও অনেক কিছু। সুন্দর এই অ্যাপ্লিকেশনটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন।

৩। বাংলা লাভ এস এম এস

love s msবিভিন্ন আনান্দ উৎসবে ভালবাসার মানুষের সাথে এস এম এস আদান প্রদান করার জন্য আরেকটি চমৎকার অ্যাপ্লিকেশন হল বাংলা লাভ এস এম এস। বাংলা লাভ এস এম এস অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্যে আপনি খুব সহজে ভালবাসার মানুষের কাছে এস এম এস পাঠাতে পারবেন। চমৎকার আফ লাইন অ্যাপ্লিকেশনটি সাহায্যে মেসেজ কপি করে আপনার কাঙ্ক্ষিত মানুষকে পাঠাতে পারবেন। এতে বিভিন্ন ক্যাটাগরি আছে রয়েছে টা হলঃ
প্রেমের এসএমএস
রোমান্টিক শেয়ার
প্রেমের কবিতা
প্রণয়ঘটিত এস এম এস
কিস এস এম এস
ভ্যালেনটাইন ডে এস এম এস সহ আরো অনেক এখান থেকে ডাউনলোড করুন।

আজ আর নয়! সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশা রাখি আগামী দিনে আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব।

 

 

 

 

ভাল লাগার মতো চমৎকার ৩ টি উইন্ডোজ স্মাটফোন

$
0
0

বর্তমানে অনলাইনের যুগে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন একক ভাবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের জনপ্রিয়তার ভীড়ে অনেকটাই হয়তো আড়ালে থেকে গেছে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম নির্ভর স্মার্টফোনসমূহের নাম ! তবে এখনও অনেকের কাছে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম নির্ভর স্মার্টফোনসমূহ বেশ পছন্দের। আর তাই আপনাদের কাছে আজ তুলে ধরব স্মার্টফোনের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের নানা ফিচার। বাজারে থাকা নানা রকম স্মার্টফোনের সমাহার হতে অপেক্ষাকৃত সহজলভ্য মূল্য ও উন্নত স্পেসিফিকেশন বিবেচনায় নিম্নোক্ত উইন্ডোজ ফোন হতে পারে আজথেকে আপনার বন্ধু। চলুন কথা না বাড়িয়ে দেখে নেয়া যাক নির্বাচিত ৩টি উইন্ডোজ স্মার্টফোনের ফিচার, সংক্ষিপ্ত রিভিউ, মূল্য ও অন্যান্য তথ্য।

১। নোকিয়া লুমিয়া ৬৩০

Lumia-630-সম্প্রতি বাজারে এসেছে মাইক্রোসফট মোবাইল ওএস এর সর্বশেষ ভার্সন উইন্ডোজ ৮.১ নির্ভর স্মার্টফোন লুমিয়া ৬৩০। এই ফোনটির উল্লেখযোগ্য দিক হলো এতে রয়েছে ডুয়েল সীম ব্যবহারের সুবিধা। ১.২ গিগাহার্টজ কোয়াডকোর প্রসেসরের।এছাড়া এতে শক্তিশালী অ্যাড্রেনো ৩০৫ জিপিউ ব্যবহার করা হয়েছে। ৫ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ক্যামেরার এই ফোনটিতেও ফ্রন্ট ক্যামেরা অনুপস্থিত। ৪.৫ ইঞ্চি আইপিএস স্ক্রীনবিশিষ্ট এই ফোনের ডিসপ্লের নিরাপত্তায় কর্নিংয়ের তৃতীয় প্রজন্মের গরিলা গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে। লুমিয়া 630 ফোনটিতে মাত্র ৫১২ মেগাবাইটের র‍্যাম দেওয়া হয়েছে। এতে ৮ গিগাবাইটের ইন্টারনাল মেমোরীর পাশাপাশি ১২৮ গিগাবাইট পর্যন্ত এক্সটারনাল মেমোরী কার্ড ব্যবহারের সুবিধা বিদ্যমান।

২। লুমিয়া ৪৩০

lumia430মাইক্রোসফটের লুমিয়া সিরিজে যুক্ত হলো নতুন স্মার্টফোন ‘লুমিয়া ৪৩০’। এটিতে ডুয়েল সিম ব্যবহার করা যাবে। ফোনটিতে অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ফোন ৮.১ ব্যবহার করা হয়েছে। মার্কিন মুল্লুকে ফোনটির মূল্য ধরা হয়েছে ৭০ ডলার বা বাংলাদেশি ৫ হাজার ৪৪২ টাকা। এই ফোনে উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১০ বিনামূল্যে আপগ্রেড করা যাবে।লুমিয়া ৪৩০ মডেলটিতে থাকছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর, ডুয়েল কোর সিপিউ ১.২ গিগাহার্টজের। এটিতে মাইক্রোসফট অফিস, স্কাইপে এবং অনড্রাইভ প্রি-ইনস্টল করা আছে।

৩। এইচটিসি ওয়ান এম৮

HTC+reveals+cut-price+Oneউইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম আর এইচটিসি স্মার্টফোন ভালো লাগলে ব্যবহারকারীরা বেছে নিতে পারেন এইচটিসি ওয়ান এম৮ স্মার্টফোনটি। উইন্ডোজ ফোন ৮.১ অপারেটিং সিস্টেমচালিত স্মার্টফোনটিতে বাড়তি সুবিধা হিসেবে রয়েছে ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট কোর্টানা।নতুন এই এইচটিসি ওয়ান এম৮-এর অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড। উইন্ডোজ এইচটিসি ওয়ান এম৮-এর মতো এ স্মার্টফোনটির ডিজাইনও সুন্দর। পাঁচশ’ ৪০ ডলার মূল্যের এ স্মার্টফোনটিতে পরবর্তীতে ছবি এডিট ও ফোকাস পরিবর্তনের সুবিধা দিতে একটি অতিরিক্ত রিয়ার ক্যামেরা যুক্ত করেছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান।

আজ আর নয়! সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশা রাখি আগামী দিনে আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব।

 


২০১৫ সালের সেরা ৪টি ওয়েব ব্রাউজার

$
0
0

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশাকরি ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে নতুন একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যা আপনাদের ভাল লাগবে। আজ আমি ওয়েব ব্রাউজার নিয়ে আলোচনা করব। ওয়েব ব্রাউজারের সাথে পরিচয় আছে আমাদের সবারই। ওয়েব ব্রাউজার হল এমন এক সফটওয়্যার যা আপনার চাওয়া যেকোন ওয়েব সাইট হাজির করে আপনার কম্পিউটার বা ডিভাইসের পর্দায়। ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য ব্রাউজার আবশ্যক। মোবাইল এবং কম্পিউটার উভয় ডিভাইসের জন্যই নানা ওয়েব ব্রাউজার রয়েছে। তবে নানা ওয়েব ব্রাইজারের মধ্যে বর্তমানে হাতে গনা কয়েকটি ব্রাউজার দাপটের সাথে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। বর্তমানে ৪ ইন্টারনেট ব্রাউজার এখন রয়েছে শীর্ষে। নানা তথ্য এবং রিভিউ পর্যালোচনা করে র‍্যাংকিং করলে দেখা যায় প্রথম অবস্থানেই রয়েছে জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্স। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে গুগল ক্রোম ও তৃতীয় অবস্থানে অপেরা চতুর্থ অবস্থানে কমান্ডো ড্রাগন। চলুন জেনে নেই ২০১৫ সালের এই ৪ টি সেরা ওয়েব ব্রাউজারের কিছু ইতিহাস।

১। মজিলা ফায়ারফক্স

Mozilla_Firefox_Web_Browser_60138.jpgইন্টার নেট চালাতে গেলে প্রথম যে ওয়েব ব্রাউজারের কথা আসে সেটা হল মজিলা ফায়ারফক্স ওয়েব ব্রাউজার। মজিলা ফায়ারফক্সের সাথে পরিচয় নেই এমন কেউ নেই। কারণ মজিলা ফায়ারফক্স হল বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত ও জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার। এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যের একটি ওয়েব ব্রাউজার।মজিলা ফায়ারফক্সের শক্তিশালী ও অসাধারন সব ফিচারের কারণে আমাদের পছন্দের ওয়েব ব্রাউজারের তালিকায় শীর্ষে আছে এই ওয়েব ব্রাউজার। ২০০৪ সালের নভেম্বর ৯ তারিখে মোজিলা ফায়ারফক্সের ১.০ সংস্করন ছাড়ার ৯৯ দিনের মাথায় উন্মুক্ত এই ওয়েব ব্রাউজার ডাউনলোড হয় ২.৫ কোটি বার। আর বর্তমান এই সময়ে এসে মোজিলা ফায়াফক্সের ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫০ কোটি। সহজে এবং নিরাপদে ওয়েব ব্রাউজিং করার সব ধরনের ফিচার নিয়ে তৈরি মোজিলা ফায়াফক্সের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছেই। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর অধিকাংশ লোকই এখন পছন্দের ওয়েব ব্রাউজার হিসেবে প্রথমেই বেঁছে নিয়েছেন মোজিলা ফায়াফক্স।

২। গুগল ক্রোম

Chrome-logoব্রাইজিং জগতে অন্যতম নাম হল গুগল ক্রোম। গুগল ক্রোম বর্তমানে সারা বিশ্ববাসির কাছে একটি পরিচিতি নাম। কারন এটি বিশ্ববিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগলের তৈরি ওয়েব ব্রাউজার। মোজিলা ফায়াফক্সের পরেই জনপ্রিয়তার স্থানে অবস্থান করছে গুগল ক্রোম ওয়েব ব্রাউজার। ফ্রি এবং অনেক শক্তিশালী ফিচারের কারণে গুগল ক্রোমের জনপ্রিয়তাও কম নয়! খুব কম সময়ের মাঝেই গুগল ক্রোম ওয়েব ব্রাউজারের জগতে অনন্য নাম হয়ে উঠে। গুগল ক্রোমের জনপ্রিয়তার পিছনে অন্যতম কারন হল ইন্টারনেট জগতের অনন্য নাম গুগল। কারণ স্বভাবতই আমরা গুগলের অধীনস্ত যে কোন পণ্য বা সেবাকেই সেরা হিসেবে ধরে নিয়ে থাকি। গুগল ক্রোম তাঁর সকল অসাধারন বৈশিষ্টের মাধ্যমেই উঠে এসেছে জনপ্রিয়তার দ্বিতীয় স্থানে।

৩। অপেরা মিনি

Opera_Web_Browser_60205.jpgবাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে একটি অনন্য নাম হল অপেরা। অপেরার জনপ্রিয়তা অন্য দেশে তুলনাই অনেক। অপেরাও অন্যতম জনপ্রিয় একটি ওয়েব ব্রাউজার। তবে এর জনপ্রিয়তা মোবাইলেই বেশি। অপেরা ব্রাউজারকে অন্যতম বয়স্ক ওয়েব ব্রাউজার বলা হয়ে থাকে। ১৯৯৫ সালে অপেরা ব্রাউজারের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে ৩৫০ মিলিয়ন অপেরা ব্যবহারকারী রয়েছেন। সবচেয়ে বড় মজার ব্যপার হলো ৩৫০ মিলিয়নের ২৭০ মিলিয়নই মোবাইল ইউজার। হ্যাঁ, আসলেই অপেরা ব্রাউজার অনেক জনপ্রিয় তবে সেই জনপ্রিয়তার হার মোবাইলেই বেশী।

৪। ইন্টারনেট এক্সপ্লোর।

097-whats-a-browserদীর্ঘ দিন যাবত জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল ইন্টারনেট এক্সপ্লোর। এটি একটি বহুল জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার। ইন্টারনেট এক্সপ্লোর জনপ্রিয়তার কারন হল এটি মাইক্রোসফটের ওয়েব ব্রাউজার। তবে বর্তমানে এই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর হার ক্রমবর্ধমান বছরের তুলনাই হ্রাস পেয়েছে। তবে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের নতুন সংস্করণ 11 মাধ্যমে কিছু আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য, এটি দ্রুত এবং নিরাপত্তা আপগ্রেড করায় এটি আবার বিবেচনা যোগ্য হয়েছে। তবে এর আরেকটি সমাস্যা হল ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার 11 তে উইন্ডোজ 7 এর জন্য জাভা সমর্থন করে না। ওয়েব ব্রাউজার গুলো সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে অবশ্যই জানাবেন। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।

Hotstar Android App Download Apk – Watch Hindi-Bangali Serials, Movies and Cricket Online

$
0
0

Hotstar App Apk direct Download Free

hotstar app indian apk.jpg
hotstar android app indian apk.jpg

Description:
Watch the latest TV Shows, Movies and LIVE sports on your Android device completely free of charge! No sign up fees,
or registration required. Access full-length episodes of your favourite shows, full-length Bollywood, English, Tamil,
Malayalam, Marathi and Bengali movies in addition to live cricket action.

Latest, full-length episodes:
Catch full episodes of your favourite TV Shows ON THE SAME DAY as TV across Comedy, Drama, Romance, Crime,
Family Drama, Fantasy, Mythology, Reality and Teen Drama.

Latest Bollywood Blockbusters:
We also update our Movie catalogue weekly with the biggest Bollywood blockbusters from Salman Khan, Ajay Devgan,
Hritik Roshan and others – all full length, all for free.

Your Favourite Shows:
On hotstar, you will find full episodes of your favourite current TV Shows from the Star TV network – Diya Aur Baati
Hum, Saathiya, Yeh Rishta Kya Kehlata Hai, Mahadev, Yeh Hai Mohabbatein, Dil Dosti Dance, Sadda Haq and Gumraah.
Hostar also has full episodes of your favourite TV Shows from the years gone by – Kyunki Saas Bhi Kabhi Bahu Thi,
Kasautii Zindagi Ke, Sarabhai vs Sarabhai, Mahabharat, Khichdi, Iss Pyaar Ko Kya Naam Doon.
In addition, you can also catch the latest Tamil, Malayalam, Marathi & Bengali Shows here.

Channel Names:
Watch all TV shows, without sign up or registration from Star Plus, Life OK, Channel V, Asianet, Star Vijay, Star Jalsha,
Star Pravah, Star One, Suvarna and Star World.

Blockbusters:
hotstar is the only destination where you can catch full-length Bollywood features from your favourite Stars with
movies like Kick, Dabangg, Dabangg 2, Singham, Singham Returns, Bang Bang, Bullett Raja, Golmaal, Fukrey, Kahaani
etc.

Languages Supported:
Hindi, English, Malayalam, Tamil, Kannada, Marathi, Bengali.

Download*:
hotstar is the only destination that allows you to download content to your device so that you can watch it offline
when network is limited, or on your commute to college/work. We know how precious your mobile data is, and want to
ensure that you get the most out of your mobile experience on hotstar.

Features:
Free Live Streaming of TV Shows, Movies, Sports for free
Great video experience on any bandwidth – even on 2G!
Download & Go – view later when you are offline or network is poor.
Resume – hotstar will remember where you stopped watching and can pick up exactly at the point where you left off –
across devices!
Playlist – save content to your playlist so that you can watch in the order you like, where you have full control.
Rate/Curate content – let us know how much you liked a piece of content – we will remember your choices and ensure
you find content similar to your tastes.

Note:
Our TV app is free, and has no charges or fees attached whatsoever. In fact, even registration is optional, but we know
you will enjoy the experience as a registered user and the experience is still free!
Data charges applicable as per your internet/mobile operator when you stream/download content.
Due to licensing requirement, not all movies can be downloaded. But all shows definitely can.

Download:

File name: Hotstar App.apk
Size: 21.24MB

Download Hotstar App from BDTuner.Com

ফেসবুকে Like ক্লিক করে আয় করুন দৈনিক ৫০০ + টাকা

$
0
0

ফেসবুকে Like ক্লিক করে আয় করুন দৈনিক ৫০০ + টাকা

Facebook এ বসে শুধু সময় নষ্ট করবেন? নাকি আপনার Facebook একাউন্টের মাধ্যমে কিছু টাকা কামাবেন? হ্যাঁ. এখন আপনি চাইলে আপনার Facebook একাউন্টের মাধ্যমে টাকা কামাতে পারবেন। আপনাকে আজ এমন একটি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার মাধ্যমে আপনি টাকা কামাতে পারবেন। সাইটটির নাম হচ্ছে Get2gathers শুধুমাত্র Like & Follow এর মাধ্যমেই আপনি দিনে ২০ মিনিটের চেয়ে কম কাজ করে ১০০টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি $1 ডলার হলেই PayPal বা bKashBD এর মাধ্যমে টাকা পাবেন। তবে আর দেরি কেন? আজই Register করে আয় শুরু করে দিন।
প্রথমে নিচের বেনারে ক্লিক করে সাইটাটে যান।
Click Here

এবার Register Free লেখাই ক্লিক করুন। চিএ 1
like

তারপরে register forum এ Username, Email, Password, Gender, Country , এই সব পুরন করে security code বসিয়ে Submit বাটনে ক্লিক করুন।চিএ 2
nafi
তারপর register হয়ে গেলে loin করুন। নিচের মতো আসবে

তারপর Earn Coins এর নিচে Facebook ক্লিক করুন। নিচের চিএ মত আসবে।
earn
এখানে আপনি FB Page like, FB websites, like FB Photo likes, Fb Share, FB followers etc এর মাধ্যমে coins আয় করতে হবে। ৩০০ coins এ $1 ডলার দায়। 1 FB Like =1 coins দায়।

আমি এখানে পেজ লাইক করে আয় দেখাব ।
এরপর আনার ব্রাউজারে নতুন টাব খুলে ফেসবুকে যেয়ে লগইন করে রাখুন। তারপর আবার ঔই সাইটে জান
তারপর Earn Coins এর নিচে Facebook ক্লিক করুন। নিচের চিএ মত আসবে। এখানে আপনি FB Page like, FB websites, like FB Photo likes, Fb Share, FB followers etc এর মাধ্যমে coins আয় করতে হবে। ৩০০ coins এ $1 ডলার দায়। 1 FB Like =1 coins দায়।

f

Facebook এ ক্লিক করার পর Facebook Pages Likes ক্লিক করুন । চিএ 4 এর মত আসবে।
nafi
এখানে সবুজ Like বাটনে ক্লিক করুন

তারপর নতুন একটা ছটো উনডোস আসবে ওখানে একটি লেখাই ক্লিক করতে হবে। নিচের চিএটি দেখুন।
d
তারপর চিএ 5 এর মত আসবে। এখাণে লাইক বাটনে ক্লিক করতে হবে। বাটনে ক্লিক করার পর ছেটো উনডোসটি কেটে দিন। আপনার একাউন্টে coins যোগ হয়ে যাবে। এভাবে লাইক করতে থাকেন।
eanr
২৫০ coins হয়ে গিলে My Bank বাটনে ক্লিক করুন নিচের চিএ মত আসলে coins to cash বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Submit বাটনে ক্লিক করলে আপনা coins dollar হয়ে যাবে।
g
এবার কিভাবে টাকা হাতে পাবেন। এই সাইটা PayPal ও bKashBD মাধ্যমে টাকা নিতে পারবেন।
১ ডলার হলে তুলতে পারবেন। টাকা তুলতে Withdraw money বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Amount box ডলারের পরিমান লিখুন।
g
তারপর Payment processor এ PayPal এর খানে bKashBD সিলেট করে নিচে আপনার বিকাস মোবাইল নাম্বারটি দিয়ে Submit বাটনে ক্লিক করুন। টাকা আপনাক বিকাসে চলে আসবে।
এর আগে এই পোসাটা এখানে প্্রকাশ হয়

Trafficmonsoon থেকে আয় করুন মাসে আনলিমিটেড ডলার

$
0
0

Trafficmonsoon থেকে আয় করুন মাসে আনলিমিটেড ডলার

সবাই কেমন আছেন আসা করি সবাই ভালো আছেন।
আজ আমি যে সাইটটির কথা আলোচনা করব তা হলো “Trafficmonsoon“
এই সাইট থেকে আপনি যত খুশি ডলার আয় করতে পারেন এর জন্য আপনাকে কোনো নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হবে না ।
আজ আমি এখানে ধারাবায়িক ভাবে কাজ করার নিয়মটা বলে দেব এই নিয়মে কাজ করলে আপনি প্রথম দিন থেকেই ভাল আয় করতে পারবেন।

কাজের ধাপঃ

সঠিকভাবে একাউন্ট তৈরি করা।
সব এড সময় মতো দেখা।
রেফারেল বানানো।
১০টি surf এড নিয়মিত দেখা।
ডলার কেস আউট করা।

এই সাইটে কাজ করতে আপনার যা যা প্রয়োজন হবেঃ

একটি কম্পিউটার অথবা লেপটব।
ইন্টারনেট কানেকশন। (WiFi – Brodbend line not allowed)
একটি ইমেইল একাউন্ট।
পেইজা অথবা পেপালের একটি একাউন্ট।

এবার কাজ শুরু করা যাকঃ
1. সঠিকভাবে একাউন্ট তৈরি করাঃ
প্রথমে আপনাকে সাইটটিতে রেজিস্টার করতে হবে। রেজিস্টোর করতে Trafficmonsoon-এই লিংখে ক্লিক করুন।
আমার রেফারেল লিংখঃhttps://trafficmonsoon.com/?ref=nazmul1995
এবার সাইটের হোম পেইজটি আসবে এখান থেকে Create Account/Signup-এ ক্লিক করে নিচের তথ্যগলো সঠিক ভাবে দিয়ে আপনার একাউন্টটি তৈরি করুন।

First Name : or Last Name : (এখানে আপনার নাম দিন)
Phone: (এখানে আপনার মোবাইল নম্বার দিন)অবশ্যই আপনি সবসময় যে নাম্বার ব্যবহার করেন সেই নাম্বার দিবেন।
Email Address : (এখানে আপনার ইমেইল একাউন্টটি দিন। এই একাউন্টে আপনার একাউন্টের সকল তথ্য দেওযা হবে)
Retype E-mail: (একই ইমেইল একাউন্ট আবার দিন।)
Enter Username: (এখানে একটি ইউজার নেইম নির্বাচন করুন। এর মধ্যে কোনো স্পেইস হবে না)
Setup a Withdraw Code: or Retype Code: (এখানে চার ডিজিটের বেশি একটি পিন নম্বার দিন। ডলার কেস আউট করার সময় এই পিন দিতে হবে)
Define Password (Letters and Numbers): or Retype Password: ( এখানে আপনার একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিন। )
Payment Information: (এখানে যদি আপনার এতিমধ্যে পেইজা অথবা পেপাল অথবা ‍সলিটসার্স্টে একাউন্ট থাকে তাহলে দিয়ে দিন। আর কোনটাতে একনউন্ট না থাকলে আপনার একাউন্টের ইমেল তিনটিতেই দিয়ে দিন।
এবার I understand and fully agree to TrafficMonsoon Terms and Conditions Including that any purchase of service is non-refundable. মার্ক করে কেপচা পূরণ করে “Proceed” এ ক্লিক করুন ।

এবার আপনি একটি সমস্যা দেখতে পারেন যে, সাইট আপনাকে বলবে আপনার আইপি দিয়ে ইতিমধ্যে একটি একাউন্ট খুলা হয়েগিয়েছে। এখন আপনি কি করবেন। আমি বলে দিচ্ছি, আপনি আপনার মডেমটি ডিকানেক্ট করে আবার কানেক্ট করুন। এবার Setup a Withdraw Code: or Retype Code: এবং Define Password (Letters and Numbers): or Retype Password: গুলো আবার আগের মত দিয়ে “Proceed” এ ক্লিক করুন। যদি আবারও না হয় তাহলে এভাবে দুই তিনবার চেষ্টা করার পরই একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।
এবার আপনাকে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই করতে আপনার ইমেইল একাউন্ট চেক করুন। Trafficmonsoon থেকে আপনাকে একটি ইমেল দেওয়া হবে। ইমেইলে আপনার একউন্টের তথ্যসহ আপনার একাউন্ট একটিব করার একটি লিংক দেওয়া হবে। লিংকটিতে ক্লিক করে আপনার একাউন্টে পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার একাউন্টে লগিং করুন। শেষ আপনার একাউন্ট তৈরির কাজ শেষ।

2. সব এড সময় মতো দেখাঃ
একাউন্ট তৈরি করার পর আপনার কাজ হল পতিদিন নিয়মিত এডগুলো দেখা। এড দেখতে একাউন্টে লগিং করুন। [একাউন্টে লগিং করার সময়ও IP সমস্যা হবে। সমস্যা হলে একই নিয়মে মডেম ডিসকানেক্ট করে আবার কানেক্ট করে লগিং করুন।] লগিং করে কিছু এড পাবেন এড বেলু 0.01 ও 0.02 হয় প্রতিদিন এই সাইট তিনবার এড দেয় তিনবারে ১০-২০ টি এড দেয়। প্রতিদিন নিয়মিত এডগুলো দেখুন। প্রতিদিন রাত ১২টার পর প্রথম এড দেয় তারপর সকাল ৫টার পর আবার এড দেয় আবার বিকালেও কিছু কিছু এড দেয় তবে প্রতিদিন দেয় না।

3. রেফারেল বানানোঃ
এই সাইটের সবচেয়ে ভাল দিক হচ্ছে ১০০% রেফারেল কমিশন। আপনি যেভাবে ১০-২০ সেন্ট প্র্রতিদিন পাবেন টিক একই ভাবে আপনার রেফারেল যদি নিয়মিত কাজ করে তাহলে আপনার রেফারেল থেকে আপনি আরও ১০-২০ পাবেন প্রতিদিন। তাহলে আপনার যদি ১ জন রেফারেল থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন আয় করতে পারবেন ১০ + ১০ = ২০ সেন্ট।
এখন আপনি যত বেশি রেফারেল করতে পারবেন আপনি তত বেশি আয় করতে পারবেন এখন আপনি যদি প্রথম দিনই ২০ জন রেফারের বানাতে পারেন তাহলে আপনার প্রতিদিন আয় হবে,
যদি ১০ সেন্টের এড দেয় তাহলে, ১০ × ২০ = ২ ডলার + আপনার আয় ১০ সেন্ট মোট ২ডলার ১০ সেন্ট এখন আপনি এইভাবে যত বেশি রেফারেল করতে পারবেন আপনার আয় তত বেশি হবে।

4. ১০টি surf এড নিয়মিত দেখাঃ
আপনি যখন রেফারেল বানাবেন যদি আপনি এই এডগুলো না দেখেন তাহলে আপনার একাউন্টে আপনার রেফারেলের আয় আসবে না। লগিং করার পর সামান্য নিচে “Start Surfing” বাটনে ক্লিক একটি এড দেখে “Next“-এ ক্লিক করলে আরও একটি এড অপেন হবে এভাব মোট ১০টি এড দেখে “Back to Account” বাটনে ক্লিক করে আপনার একাউন্টে চলে আসুন এখন দেখতে পাবেন “Start Surfing” এরনিচে একটি টাইম শুরু হয়েছে ২৪ ঘন্টার। এই ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার যত রেফারেল যতটি ক্লিক করবে আপনি সবক্লিকের ১০০% কমিশন পাবেন। তাই এই ১০টি এড দেখা খুব প্রয়োজন।

5. ডলার কেস আউট করাঃ
আপনার একাউন্টে যখন ২ ডলারের বেশ হবে তখন আপনি সাথে সাথে কেস আউট করতে পারবেন। এই সাইট কেস আউট করার সাথে সাথে ডলার একাউন্টে টান্সফার করে দেয়।

[যদি আপনার পেইজা, পেপাল এগুলোতে একাউন্ট না থাকে তাহলে আমার সাথে যোগযোগ করুন]

কাজে যে কোনে সমস্যা সম্পর্কে জানতে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

Facebook: Nafi Nazmul
Skype: nafi.nazmul

১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন

$
0
0

১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন, মাসে ৳৩০০০০ আয় করুন

আমারা লেখাটি ২০/৩০ মিনিট পড়েন, তাহলে আজ থেকেই অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ১০০% গ্যারান্টি 

অনলাইনে আয় করার ১০০ এর অধিক পদ্ধতি আছে। তার মধ্যে আমার ২০-২৫ টি পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা আছে। তাহলে বুঝুন অনলাইন Earning জগত টা কত বড়। এখানে আমি কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। যেমন-
1) PTC (সবচেয়ে সহজ) 2) Google Adsense 3) Affiliate Marketing 4)Web Development (HTML/PHP/CSS) 5) CMS based Web Development (joomla/Wordpress) 6) Dollar sell &buy 7) Forex 8) Web design 9) Online Survey 10) Data Entry 11) SEO 12)Chitika ads 13) Blogging 14) Animation 15) Email Marketing 16) Social Marketing (FB, Twitter, google+)  বিস্তারিত বর্ণনা নিচে দিলামঃ

PTC নাম শুনে আবার ভয় পেয়েন না। নিচের সম্পূর্ণ লেখাটি পড়েন তাহলেই বুঝতে পারবেন। ১ টাকা ও ইনভেস্ট করতে হবে না।

Dolencer/Skylencer এর কারনে বাংলাদেশ এর সবাই মনে করে PTC সাইট মানেই ধোকাবাজি। কিন্ত না, শুধু ধৈর্য্য ধরে আসল সাইট চিনতে পারলে মাসে ৪০০০ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। কিন্ত সমস্যা হল আসল সাইট চেনা। কারণ প্রতিদিন নতুন নতুন সাইট অনলাইনে আসে। ১-১২ মাসের মধ্যে Scam করে চলে যায়। So নতুন সকল সাইট scam ধরে নিয়ে  নতুন কোনো সাইটে কাজ করবেন না। যে সব সাইটের বয়স ৫ বছর শুধু সেই সব সাইট হল আসল সাইট। কারন যারা ৫ বছর যাবত কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়া  payment দিয়ে যাচ্ছে তারা scam হতে পারে না।আর যদি মনে করেন নিজে নিজে Google search   করে সাইট বের না করে অভিজ্ঞ কারো সহায়তা নিবেন। সে ক্ষেত্রে আমি ত আছিই। কারন আমি গত ৩ বছর যাবত  PTC সাইটে কাজ করছি। বেশির ভাগ লোক Google search করে  PTC  সাইট বের করে কাজ করে। ১ মাস পরে যখন সাইট  scam  করে তখন বলা শুরু করে সব ptc সাইট ভুয়া। কিন্তু আমার কথা হচ্ছে সব সাইট যদি ভুয়া হত তাহলে ৩০০০ হাজার কোটি টাকার এই Market কিভাবে টিকে আছে?

২০০৩ সালে সর্ব প্রথম PTC সাইট চালু হয় । England  এর একজন এটা চা্লুকরে। কিন্তু তখন PTC সাইট জনপ্রিয় হয়নি। ২০০৭ সালে আমেরিকা থেকে Jim Grago – ClixSense Inc (USA)   চালু করে। ২০০৮ সালে পর্তুগাল থেকে Fernando Neobux  নামক সাইট টি চালু করে। Neobux  এর এখন আমেরিকায় অফিস আছে। ২০০৯ সালে Germany এর  tim kolb চালু করে  Bucks247  নামের সাইট টি। ২০০৯ সালে  Finland এর Serenity & Saket(indian)নামের দুই জন versity student চালু করে Cashnhits নামের সাইট টি। পরে Serenity & Saket দুই জন বিয়ে করে,যাইহোক ২০০৯ সালে Dimitrios Kornelatos – “Kordim” (Greece থেকে) – Scarletclicks & gptplanet নামে দুইটি সাইট চালু করে। নাম প্রকাশ না করে কেও একজন আমেরিকার থেকে Ayuwage & Innocurrent নামের দুই টি কিছুটা ভিন্ন ধরনের সাইট চালু করে ২০০৯ ও ২০১০ সালে। আরও ১০-২০ টি সাইট আছে। যারা কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়া ৫ বছর যাবত  payment  দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু Neobux/clixsence ছাড়া অন্য সাইট এর ইনকাম খুব কম। আমি শুধু এই ২ টি সাইট এ কাজ করার পক্ষ পাতি।

Neobux এর প্রায় ৩ কোটি Member আছে। বিশ্বাস হচ্ছেনা। না হওয়ারই কথা। একটি Ptc সাইট এর কি ভাবে এত  Member  থাকতে পারে। বিশ্বাস না হলে alexa Rank  এ গিয়ে দেখেন ওদের  Rank  কত। এর জন্যই আমি প্রথমে বলছিলাম সব PTC সাইট ভুয়া না। প্রতিদিন ওরা ১ কোটি (বাংলাদেশি টাকা হিসাবে) Taka Payment করে। মাসে ৩০ কোটি টাকা !!!!!

প্রতিদিন এই সাইটে ২৫-৩০ টি অ্যাড থাকে। প্রতি অ্যাড ০.০০১ cent. বা ১ সেন্ট এর ১০ ভাগের ১ ভাগ।(১০০ সেন্ট = ১ ডলার) একটি অ্যাড দেখলে বাংলাদেশী টাকায় ১০ পয়সা পাবেন। ৩০ টা অ্যাড দেখলে বাংলাদেশি টাকায় ৩ টাকার মত পাবেন। এখন ভাবছেন মাত্র ৩ টাকার জন্য কে ক্লিক করতে যাবে। একটু ওয়েট করেন  বুঝিয়ে দিচ্ছি। PTC সাইটে এ SIGNUP করলে ওরা আপনার জন্য একটি Personal Referral link দিবে। যে link অন্য কারও সাথে মিলবে না। যে ঐ লিঙ্ক কে ক্লিক করে signup  করবে তারা আপনার রেফারাল হয়ে যাবে।

আপনার রেফারাল যদি প্রতিদিন ক্লিক করে তাহলে আপনি ২ সেন্ট করে কামাবেন। ধরেন আপনার ৩০০ রেফারাল আছে। আর তারা প্রতিদিন ক্লিক করে। 300×2= 600 cent OR 6$.  বা মাসে 180 ডলার। বা মাসে ১৫০০০ হাজার টাকা। শুধু মাত্র Neobux  থেকে মাসে ১৫০০০ টাকা ।
১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন

Neobux এর Referral দুই ধরনেরঃ ১) Direct Referral 2) Rented Referral. # Direct Referral :  যে রেফারাল আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে  SIGNUP  করবে সেই আপনার Direct Referral. আপনি আপনার লিঙ্ক Facebook/Ptsu/Blog/Website/Ptc Site এ অ্যাড দিয়ে Direct Referral যোগার করতে পারেন। কিন্তু প্রথম দিকে Direct Referral যোগার করা সহজ না। এর জন্যই বলেছি  PTC  সাইটে সাফল্য পেতে হলে ধৈর্য থাকতে হবে। ৫-৬ মাস ব্যবহার করার পর এমনি বুঝে যাবেন কি ভাবে  Direct Referral  যোগার করতে হয়। আমার প্রথম ৩-৪ মাসে মাত্র ১ টি Referral ছিল। আর নিচের ছবিতে দেখুন এখন কার অবস্থা। মাত্র একটি সাইট এ আমার Referral amount.

Rented Referral : Neobux এ আপনি আরেক ধরনের Referral পাবেন। তার নাম Rented Referral বা RR. মানে হল যাদের কোন  upline নাই তাদের বিক্রি করে দেয় Neobux. আপনি এক মাস  থেকে শুরু করে ২৪০ দিনের জন্য RR কিনতে পারবেন। ইচ্ছা করলে মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন। ১ মাসের জন্য দিতে হবে ২০ সেন্ট প্রতি RR। বেশি দিনের জন্য কিনলে রেট কম। যদি RR প্রতিদিন কাজ করে তবে 1.20 $ আয় করতে পারবেন ১মাসে Per RR। যদি মনে করেন RR  ক্লিক করছে না  সেক্ষেত্রে   ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করতে পারবেন। মানে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle  করলে ঐ Referral পালটিয়ে আরেকটি RR  দিয়ে দিবে। নিচের ছবি গুলো দেখেন। তাহলেই বুজতে পারবেন Neobux থেকে কত টাকা আয় করা যায়। আমি ফোরাম থেকে কিছু ছবি দিলাম। আমার কথা বিশ্বাস করার দরকার নাই। আপনি যখন SIGNUP করবেন আপনি নিজেই  Forum  এ গিয়ে চেক করতে পারবেন আমি সত্যি বলছি কিনা।

 

ফরমুলা-   ১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন

# 1 মাস ক্লিক করার পর আপনি 1$আয় করতে পারবেন।এই 1$ না তুলে(Withdraw না করে) 1$ দিয়ে ৫ টি Rented Referral কিনেবন।

# 5 টি RR এর কারনে 10 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।

# 10 টি  RR এর কা্রনে 5 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।

# এইভাবে ১মাস RR কিনতে থাকলে  যখন 50 টি RR হয়ে যাবে হবে তখন RR কিনা স্টপ করবেন। ২০ দিনে 20$ হয়ে যাবে।

# এখন 20$ দিয়ে 100 RR কিনুন। এখন 20 দিন পর আবার 30$ জমা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ।

# ঐ 30$ দিয়ে আবার 150 RR কিনুন। সুতরাং এখন আপনার টোটাল 300 RR আছে।( এই কিনা কাটি করতে কিন্তু ৩-৪ মাস পার হয়ে গেছে।

### এখন থেকে এই 300 RR Extend  করতে মাসে 60$  লাগবে। যদি সব RR কাজ করে তবে মাসে 180$ ইনকাম করতে পারবেন।কিন্তু আসলে সব RR  সব দিন কাজ করে না। যাই হোক ধরে নিলাম 200 RR  প্রতিদিন কাজ করে তাহলেও আপনি মাস শেষে 120$  ইনকাম করতে পারবেন। 60$ দিয়ে 300 RR  এর ভাড়া বা Extend করার খরচ। বাকি 60$  বা ৪৮০০ বা প্রায় ৫০০০ টাকা মাসে ইনকাম।

PTC SITE এর কিছু UNIVERSAL RULE(সব PTC SITE একই RULE)
## ভূলেও এক COMPUTER দিয়ে দুই অ্যাকাউন্ট খুলবেন না।অনেকেই নিজে নিজেই এক কম্পিউটার দিয়ে নিজে নিজেই referral হয়।মনে করছেন ওরা বুঝবে না।ওরা কি এতই বোকা।না, এই ভাবে অ্যাকাউন্ট খুললে যখন টাকা withdraw দিতে যাবেন দেখবেন your account is suspended । মানে আপনার পুরো পরিশ্রম ই মাটি।
## আপনি যদি broadband লাইন use করেন সেক্ষেত্রে ও একটু ঝামেলা আছে।কারন broadband লাইন সাধারনত শেয়ার IP হয়।মানে আপনাকে যে IP দিচ্ছে আরেক জন কেও একই ip দিচ্ছে।এই ভাবে দেখা যায় যারা লাইন দেয় তারা হয়ত একই এলাকায় ৩০০ লাইন দিল।সবারি ip এক। সে ক্ষেত্রে ঝামেলা হল ঐ ৩০০ জনের মধ্যে কেও যদি Neobux/ clixsense ব্যবহার করে তাহলে দুই জনের Account ই Suspended হয়ে যাবে।
## যদি দেখেন এরকম একটি Massage দেখেন যে এই Advertisement এই IP দিয়ে all ready এক বার দেখা হয়েছে তাহলে মডেম আবার নতুন করে লাগান। প্রতি বার মডেম খুলে লাগালে একটি করে নতুন IP পাওয়া যায়। কিন্তু যারা Broadband Use করেন তাদের IP সাধারণত Fixed হয়। আপনার IP address কি তা জানতে এই সাইট এ যান checkip.org
## October 2014এর ১৫ তারিখ থেকে Qubee/Banglalion   use করলে অ্যাড load হয়না। আমি neobux এর সাথে কথা বলছিলাম।অরা বল্ল যে Qubee/Banglalion এর প্রব্লেম। তাই উপায় না দেইখা ৪ বছর পরে Qubee/Banglalion ছেড়ে অন্য connection নিতে হচ্ছে।
শর্ত ১ : Neobux এর RR System বুঝা এক দিনে সম্ভব না। আর এত সল্প পরিসরে এখানেও  আলোচনা করা সম্ভব না। তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। প্রথম দিকে আমিও RR পুরো বুজতাম না। কিন্তু আমি প্রতিদিন Forum ঘাটাঘাটি করতাম। Footer  অংশে help নামে একটি ট্যাব আছে। ঐ ট্যাব গিয়ে ঘাটা ঘাটি করতাম। কোন কিছু না বুঝলে support  এ কথা বলতাম। আপনিও তাই কারার চেষ্টা করবেন। দেখবেন ৩-৫ মাস পর আপনি ও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন। কিন্তু অনেকেই মনে করে ১ দিনেই সব বুঝে যাবে। কিন্তু না বুঝে লস খায় আর দোষ হয় PTC সাইট ভাল না।

শর্ত ২ :ভুলেও ১ টাকাও ইনভেস্ট করবেন না। আমি বারবার বলতেছি আগে পুরো ব্যাপার টা বুঝার চেষ্টা করেন। Forum ঘাটাঘাটি করেন। সব কিছু বুঝতে ৪-৫ মাস সময় লাগতে পারে। কিন্তু অনেকেরই এই ৪-৫ মাস ধৈর্য নাই। ১৫-২০ দিন পরে হয় ক্লিক করা বাদ দিয়া দেয় অথবা না বুঝে ইনভেস্ট করে ধরা খায়। তাই আগে  শুধু ক্লিক করে দুই একবার টাকা($) Withdraw করেন। বুঝেন তারপর ইনভেস্ট করেন বা না করে Direct Referral ইনকাম দিয়ে RR কিনে টেস্ট করেন। অথবা আমার ফরমুলা অনুসরন করুন।

শর্ত ৩ :  আপনাকে প্রতিদিন অবশ্যই হলুদ Fixed advertisement গুল ক্লিক করতে হবে। দৈনিক ৪ টা করে এই ধরনের অ্যাড পাবেন।আগে এই ধরনের অ্যাড ক্লিক করে নিয়ে তারপর অন্য অ্যাড ক্লিক করবেন।তা না হলে রেফেররাল ইনকাম পাবেন না।
সাইট থেকে একটা পিসির মাধ্যমে একটার বেশি একাউন্ট করলেই কিন্তু ব্লক হয়ে যাবেন এবং সব আয় বাতিল হয়ে যাবে মনে রাখবেন।

একটি আইপি এড্রেস ব্যবহার করে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ক্লিক করা যাবে। অন্য কথায়, ২৪ ঘন্টার মধ্যে সাইবার কাফে অন্য কোথাও থেকে ক্লিক করার চেষ্টা করলে একাউন্ট বাতিল হতে পারে।

সদস্য হওয়ার পর ৭২ ঘন্টার মধ্যে একাউন্ট ব্যবহার না করলে একাউন্ট বাতিল করা হবে। এরপর ৩০ দিন কাজ না করলে সাময়িকভাবে এবং ৬০ দিন কাজ না করলে স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হবে।

কাজেই যদি নিয়মিত ব্যবহার করতে চান তাহলে সদস্য হওয়া ভাল।

বাংলাদেশে অনেক ইন্টারনেট সংযোগের জন্য ভেরিয়েবল আইপি ব্যবহার করা হয়, অর্থাত একই আইপি এড্রেস একেক সময় একেকজন ব্যবহার করেন। কাজেই বাংলাদেশ থেকে ক্লিক করার সময় মেসেজ পেতে পারেন আগেই কেউ সেই আইপি ব্যবহার করে সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করেছে (২৪ ঘন্টার মধ্যে)। এছাড়া কোন কোন লিংক বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য নাও হতে পারে।

এছাড়া তাদের নানারকম অফার আছে যেগুলি ব্যবহার করে দিনে ২০-৩০ ডলার আয়ের উদাহরন রয়েছে। নিওবাক্সকে বলা হয় এলিট পিটিসি। সবচেয়ে পছন্দের একটি পিটিসি সাইট।

1. প্রথমে নিচের Banner e ক্লিক করেন।

 

  1. এখন উপরের দিকে দেখেন Register option  আছে। ঐখানে ক্লিক করেন।নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
  1. User Name অংশে নাম দিন,Password দিন।Email দিন।payza/paypal অংশে যে email ইমেইল অংশে দিইয়েছেন সেই email ই দেন।পরে একই ইমেইল দিয়ে payza/paypal অ্যাকাউন্ট খুলবেন।
  1. Registration Complete হবার পর ওরা আপনার ইমেইল এ একটি কোড পাঠাবে। ঐ কোড এখানে এনে Paste করবেন।
  1. Account  এ লগিন করার পর নিচের ছবির মত পাবেন। এখানে View advertisements অংশে ক্লিক করে অ্যাড গুলো দেখেন। অন্য উপায়ে Earn করতে চাইলে Offer অংশে ক্লিক করে মিনি জব অংশে ক্লিক করে কাজ করার চেষ্টা করেন।Mini job এ কাজ করতে হলে Crowd Flower নামে একটি সাইটে SIGNUP করতে হবে । ঐটা মিনি জব সেকশন এ গেলেই বুঝতে পারবেন।কিন্তু Mini job এর কাজ আয়েত্তে আসতে ১ মাস সময় লাগতে পারে।Try করতে থাকেন। মাসে 200$  শুধু Mini job করে আয় করা যায়।কিন্তু নতুন অ্যাকাউন্ট এ সাধারনত মিনি জব আসে না। ৭ দিন পর অথবা আগে থেকেই মিনি জব পেতে শুরু করবেন।বাংলাদেশ সময় সকাল ৫ টা থেকে বেশি মিনি জব থাকে।

কি ভাবে  Advertisement  দেখবেন

Sign up  এর সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ  হবার পর নিচের ছবির মত View Advertisement section  এ ক্লিক করুন।

ঐ খানে ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত পেজ আসবে

এখন যে কোন একটি অ্যাড এ ক্লিক করলে নিচের ছবির মত অ্যাড এর উপর ছোট্ট লাল বলের মত /লাল ডট এর মত হবে

এখন আপনাকে আবার ঐ লাল বলে/লাল ডটে ক্লিক করতে হবে।ক্লিক করলে অ্যাড টি অন্য Tab এ open  হবে।আপনাকে কিছু সময় ওয়েট করতে হবে পুরো অ্যাড  validated  হতে। ৫-১০ সেকেন্ড সময় লাগে পুরো অ্যাড  validated  হতে। validated! হয়ে গেলে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।

এখন এই Tab close  করে আবার Neobux এ ফেরত আসেন।আবার আরেক টি অ্যাড দেখেন।মনে রাখবেন Neobux এ দুই ধরনের   Fixed Advertisements আছে। একটির কালার গোলাপি আর একটি র কালার হুলুদ।হলুদ অ্যাড সব সময় ৪ টা করে থাকে। কখনই ৪ টার বেশি থাকে না। এই ৪ টা অ্যাড ই হল সবচাইতে  important. এই অ্যাড গুল আগে ক্লিক করে নিবেন অথবা এই অ্যাড গুল একটাও বাদ দিবেন না।এই অ্যাড না দেখলে আপনার ইনকাম হবে না।

আমার হিস্ট্রি in neobux :

# আমি ১ম মাসে মাত্র 2$

# ২য় মাসে মাত্র 10$

# ৩য় মাসে মাত্র 4$( System না বুজার কারনে ৩য় মাসে ২য় মাস থাকে কম)

# ৪র্থ মাসে 20$

#৫ম মাসে 40$  # ৬ মাসে  45$ তারপর শুধু বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

এখন কত…এক্ষেত্রে শুধু এত টূকু বলতে পারি আমি বাংলাদেশিদের মধ্যে top listed earner.

[যদি আপনার পেইজা, পেপাল এগুলোতে একাউন্ট না থাকে তাহলে আমার সাথে যোগযোগ করুন]
কাজে যে কোনে সমস্যা সম্পর্কে জানতে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
Facebook: Nafi Nazmul
Skype: nafi.nazmul
Viewing all 825 articles
Browse latest View live